আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
দলীয় সূত্রের খবর, সর্বাত্মক আন্দোলনের পরিবর্তে এই মুহূর্তে গোটা বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হওয়ার পরিকল্পনা করছে সিপিএম তথা বাম দলগুলি। ত্রিপুরা সিপিএম অভিযোগ করেছে, গত ৫ মে রাজ্যের শান্তির বাজার এলাকায় দলের সমর্থকদের উপর নৃশংসভাবে হামলা চালায় বিজেপির আশ্রিত গুণ্ডারা। তাঁদের ঘরবাড়িও ভাঙচুর করা হয়। আক্রান্ত সমর্থকদের সঙ্গে কথা বলতে সোমবার সকালে ত্রিপুরার বিরোধী দলনেতা মানিক সরকারের নেতৃত্বে সিপিএম বিধায়কদের একটি দল শান্তির বাজারে যায়। সেইসময়ই মানিক সরকার এবং তাঁর নেতৃত্বে থাকা প্রতিনিধি দলের উপর হামলা চালায় বিজেপি। সিপিএম পলিটব্যুরোও অভিযোগ করে বলেছে, রাজ্যে বিজেপি কোনও গণতান্ত্রিক কাজকর্ম চালাতেই দিচ্ছে না।
এত বড় অভিযোগ সত্ত্বেও কেন আপনারা রাজ্যে বিজেপির বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আন্দোলনে নামছেন না? জবাবে ত্রিপুরা সিপিএমের প্রাক্তন রাজ্য সম্পাদক তথা ত্রিপুরা বামফ্রন্টের আহ্বায়ক বিজন ধর বলেন, ‘ত্রিপুরায় করোনা পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ। এই অবস্থায় রাজ্যে আন্দোলন চালানো সম্ভব নয়। আমরা বুধবার রাজ্যপালের দ্বারস্থ হব। মোট তিনটি প্রতিনিধি দল রাজ্যপালের কাছে পাঠানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। একটি প্রতিনিধি দল যাবে সিপিএমের পক্ষ থেকে। দ্বিতীয়টি যাবে দলের বিধায়কদের পক্ষ থেকে। আর বামফ্রন্টের পক্ষ থেকেও মানিকবাবুর উপর হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে তৃতীয় একটি প্রতিনিধি দল পাঠানোর কথা ভাবা হচ্ছে।’ উল্লেখ্য, এই মুহূর্তে ত্রিপুরা বিধানসভায় সিপিএমের বিধায়ক রয়েছেন ১৬ জন। -ফাইল চিত্র