আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
এদিন গোটা দেশের কোভিড পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রকের যুগ্মসচিব লব আগরওয়াল। তিনি জানিয়েছেন, ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে কোভিডে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা রেকর্ড কমেছে। সবমিলিয়ে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩৭ লক্ষের সামান্য বেশি। অর্থাৎ মোট সংক্রমণের ১৬.১৬ শতাংশ। দেশের মোট সংক্রামিতের মধ্যে এই হার সবচেয়ে বেশি কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাত, ছত্তিশগড়, হারিয়ানা, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ সহ১৩টি রাজ্যে। দেশে করোনা জয়ীর হার ৮২.৭৫ শতাংশ। দিল্লি, বেঙ্গালুরু, পুনে, এর্ণাকুলাম, নাগপুর, আমেদাবাদ জয়পুর সহ ১০টি শহরে কোভিডের দৌরাত্ম কমছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, দেশে কোভিডে মৃত্যুর হার এই মুহূর্তে ১.০৯ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে কর্ণাটকে (৫৯৬)। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মহারাষ্ট্র (৫৪৯)।
কোভিড রোধে লকডাউনের সঙ্গেই টিকাকরণের উপর জোর দিয়েছে প্রতিটি রাজ্যই। এদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যেই ১৭ কোটি ২৭ লক্ষ নাগরিককে প্রতিষেধক দেওয়া হয়েছে। কোভিডের চিকিৎসা পরিষেবার ক্ষেত্রেও যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে বলে মন্ত্রকের দাবি। তবে, এদিন প্রতিষেধকের ঘাটতি নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাজেশ তোপ। তিনি বলেছেন, ১৮-৪৪ বছর বয়সিদের টিকাকরণ কর্মসূচির গতি কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কারণ, প্রতিষেধকই মিলছে না। আমরা টিকাকরণ প্রক্রিয়া বন্ধ করে দিতে চাইছি না। কিন্তু এই মুহূর্তে ৪৫ ঊর্ধ্বদেরই শুধুমাত্র টিকাকরণ হবে।