আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
একইভাবে আইভারমেক্টিন প্রয়োগ নিয়ে সতর্ক করে দিয়েছে এমএসডি, মার্ক অ্যান্ড কো-এর প্রস্তুতকারক সংস্থা। তাদের বিবৃতি অ্যাটাচ করে ট্যুইটারে স্বামীনাথন লিখেছেন, ‘কোনও নতুন রোগের ক্ষেত্রে যেকোনও ওষুধ ব্যবহার করতে গেলে সুরক্ষা ও কার্যকারিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ছাড়া অন্য ক্ষেত্রে আইভারমেক্টিন ব্যবহারে সতর্ক করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।’ মার্ক বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে, ‘এখনও পর্যন্ত প্রি-ক্লিনিক্যাল গবেষণায় কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে আইভারমেক্টিনের কোনওরকম সাফল্য মেলেনি। করোনা রোগীদের ক্ষেত্রে এই ওষুধের কার্যকারিতার কোনওরকম উল্লেখযোগ্য তথ্যপ্রমাণও মেলেনি। আর বেশিরভাগ গবেষণায় যে তথ্য উঠে এসেছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’
সোমবার গোয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিশ্বজিৎ রানে বিবৃতি দিয়ে বলেন, করোনা রোগীদের পাঁচদিন ১২ মিলিগ্রাম ডোজের আইভারমেক্টিন প্রয়োগ করে চিকিৎসা করা হবে। ব্রিটেন, ইতালি, স্পেন ও জাপানের বিশেষজ্ঞদলের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কোভিড-১৯ রোগীদের উপর এই ওষুধ প্রয়োগে মৃত্যুহার কমছে, তাঁরা দ্রুত সেরে উঠছেন এবং ভাইরাল লোড কমছে। সেইমতো ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সকলকে আইভারমেক্টিন খাওয়ার কথা বলেছে স্বাস্থ্যদপ্তর। স্বাস্থ্যমন্ত্রী লিখেছেন, ওষুধটি করোনা প্রতিরোধ করে না। তবে, সংক্রমণের তীব্রতা কমায়।
এর আগে মার্চ মাসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছিল, করোনা রোগীদের আইভারমেক্টিন দেওয়া হলে তার সুফল মিলবে কি না, সেই সংক্রান্ত কোনও তথ্য এখনও আমাদের সামনে আসেনি। তাই এই ওষুধ ব্যবহার না করার পরামর্শ দিচ্ছে হু।’