আত্মীয়স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সমাগমে আনন্দ বৃদ্ধি। চারুকলা শিল্পে উপার্জনের শুভ সূচনা। উচ্চশিক্ষায় সুযোগ। কর্মক্ষেত্রে অযথা হয়রানি। ... বিশদ
হার্ড ইমিউনিটি গড়ে তুলতে দেশের মোট জনসংখ্যার ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনতে হবে। দেশের বর্তমান জনসংখ্যা ১৩৫ কোটি ধরা হলে, অন্তত ৯৪ কোটি ৫০ লক্ষ নাগরিককে টিকাকরণের আওতায় আনা প্রয়োজন। এঁদের সকলকে দু’টি ডোজ দিতে গেলে ১৮৯ কোটি ডোজের প্রয়োজন হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, টিকাকরণ শুরু হওয়ার ১১৫ দিনের মধ্যে ১৯ কোটি ডোজ টিকা দেওয়া দেওয়া সম্ভব হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিদিন ১৫ লক্ষ ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। মাসে দেওয়া হয়েছে সাড়ে চার কোটি ডোজ। এই হার বজায় থাকলে বছরে ৫৪ কোটি ডোজ দেওয়া সম্ভব হবে। ১৮৯ কোটি ডোজ তৈরি করতে তিন বছরের বেশি সময় লেগে যাবে।
ইতিমধ্যে টিকার স্বল্পতা নিয়ে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলির মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি শুরু হয়েছে। টিকার স্বল্পতার কথা উড়িয়ে কেন্দ্র জানিয়েছে, ১০ মে পর্যন্ত কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাকসিন মিলিয়ে ১৭ কোটি ২৬ লক্ষ ৩৩ হাজার ৭৬১টি ডোজ সরবরাহ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডাঃ হর্ষ বর্ধন জানিয়েছেন, এক কোটি টিকা পাঠানো হবে।