শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
হাওড়া জেলার শেষ প্রান্তে অবস্থিত উদয়নারায়ণপুর ফি বছর বন্যার
কবলে পড়ে। এই বন্যা থেকে উদয়নারায়ণপুরের মানুষকে বাঁচাতে দামোদরের নদীবাঁধ আমূল সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ঠিক হয়, বিশ্ব ব্যাঙ্কের আর্থিক সহয়তায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সেচ ও জলপথ দপ্তরের অধীনস্থ ওয়েস্ট বেঙ্গল ইরিগেশন আ্যান্ড ফ্লাড ম্যানেজমেন্ট প্রোজেক্টের মাধ্যমে ২৭০০ কোটি টাকায় এই সংস্কার হবে। এই প্রকল্পে হাওড়া
ছাড়া ও হুগলি ও বর্ধমান জেলাও উপকৃত হবে। কিন্তু সংস্কারের কাজ শুরু হতেই সমস্যায় পড়েন নদীবাঁধের উপরে থাকা অস্থায়ী বাসিন্দারা।
বিশেষ করে রামপুরের রিং বাঁধ
এলাকা থেকে হাওড়া-হুগলীর সীমানা ২৪ পুর পর্যন্ত এলাকার বাসিন্দারা সমস্যার মুখে। বাঁধ সংস্কারের সময় তাঁদের বাড়ি ভাঙা পড়বে, এই আশঙ্কায় তাঁরা যান বিধায়ক সমীর পাঁজার কাছে। বিধায়ক বিষয়টি দেখার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন। আর এরপরেই রাজ্য সরকারের উদ্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের তালিকা তৈরি করা হয়। ঠিক হয়, ক্ষতিগ্রস্থ এই মানুষদের পরিচয়পত্র ছাড়াও তাঁদের প্রত্যোকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
এদিন বিধায়ক সমীর পাঁজা জানান, বাঁধের উপর অস্থায়ীভাবে বসবাসকারী মানুষদের পরিচয়পত্র দেওয়া হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে প্রত্যোকের অ্যাকাউন্টে ক্ষতিপূরণের টাকা ঢুকে যাবে। যাঁদের জায়গা নেই, সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের জমির পাট্টাও দেওয়া হবে। তবে আগামী এক মাসের মধ্যে বাঁধের উপরে থাকা বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয় হয়েছে বলে জানান বিধায়ক।