বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে বাদুড়িয়া, বসিরহাট দক্ষিণ, বসিরহাট উত্তর, হিঙ্গলগঞ্জ, সন্দেশখালি, মিনাখাঁ ও হাড়োয়া মিলিয়ে সাতটি বিধানসভা রয়েছে। মঙ্গলবার প্রার্থী ঘোষণার পরই বেশিরভাগ জায়গাতেই দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে দেওয়াল লিখন শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক মহলের মতে, বাদুড়িয়ায় কংগ্রেস-সিপিএমের একটি ভোট ব্যাঙ্ক রয়েছে। ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বাদুড়িয়া বিধানসভা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী ইদ্রিশ আলির চেয়ে বামফ্রন্ট মনোনীত সিপিআই প্রার্থী নুরুল হোদা ৩৩১৪ ভোট বেশি পেয়েছিলেন। ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস-সিপিএম জোট প্রার্থী এখানে জয়ী হয়েছেন। তবে, ২০১৫ সালের পুরসভার নির্বাচনে বাদুড়িয়া পুরসভায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাই বাদুড়িয়া বিধানসভার উপর বিশেষ জোরও দিচ্ছে তৃণমূল। যাতে এবার এই বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বেশি পরিমাণ জয়ের মার্জিন তোলা যায়। তাই বাদুড়িয়া বিধানসভার তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব এখন থেকেই প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
এদিন বাদুড়িয়া থানার সামনে থেকে একে একে ওই মিছিলে যোগ দেন। পুরসভার চেয়ারম্যান তুষার সিংহ নিজে ঢাক বাজাতে বাজাতে মিছিলে হাঁটেন। বাদুড়িয়া বাজার পর্যন্ত ওই মিছিল হয়। দলীয় কর্মীরাও কেউ ঢাক, কেউ ঘণ্টা নিয়ে মিছিল শুরু করেন। সামনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং নুসরত জাহানের ছবি দেওয়া বিশাল ব্যানারও ছিল। মুখ্যমন্ত্রীর নামে স্লোগান দেওয়ার পাশাপাশি দলীয় প্রার্থীকে জেতানোর দাবিতে নুসরতের নামেও স্লোগান দেওয়া হয়। এই বর্ণাঢ্য মিছিল দেখতে বহু মানুষ বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসেন।