হস্তশিল্পীরা তাদের কাজের সাফল্যের জন্য সুনাম পেতে পারেন। সঙ্গীতাদি চারুকলার ক্ষেত্রে বিশেষ সম্মান লাভের যোগ। ... বিশদ
১৯৯৬সালে পাড়ার পুজো হিসেবে শুরু হয়েছিল। গ্রামের নিশিকান্ত কামিলা, বুদ্ধদেব কামিলা, গৌতম কামিলা, শঙ্কর কামিলারা হাতে প্যান্ডেল গড়ে পুজো শুরু করেছিলেন। আগে সেভাবে জাঁকজমক না হলেও গত এক দশক ধরে আড়েবহরে বেড়েছে পুজো। বর্তমানে সরকার স্বীকৃত এই ক্লাব গ্রামীণ সামাজিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এলাকায় বিশেষ ছাপ ফেলেছে। ক্লাবের নিজস্ব ভবন প্রাঙ্গণেই মণ্ডপ গড়ে পুজোর আয়োজন করা হয়। পুজোর দিন অঞ্জলি দিতে যেমন বহু মানুষের ভিড় জমে। বহু মানুষ অন্নপ্রসাদ গ্রহণ করেন। পুজো উপলক্ষ্যে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যশিবির, যোগা শিবির, চক্ষুপরীক্ষা শিবির, ছোটদের অঙ্কন ও ক্যুইজ প্রতিযোগিতা, নৃত্য প্রতিযোগিতা, দিদি নম্বর ওয়ান-১এর আয়োজন করা হয়েছে। বুধবার ছিল ছদ্মবেশ প্রতিযোগিতা, অন্তাক্ষরী, বাউল গান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রতিযোগিতাগুলিতে কচিকাঁচা সহ মহিলারা অংশগ্রহণ করেন। ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় সফলদের গ্রামের মানুষজনই পুরস্কার তুলে দেন। ক্লাবের সদস্যসংখ্যা ৫৬জন। তার মধ্যে মহিলাই রয়েছেন ২২জন। সম্পাদক শুভেন্দু কামিলা, সভাপতি বিমল সামন্ত। এছাড়াও প্রদীপ কামিলা, গুরুপদ কামিলা, শুভময় কামিলা, অনিন্দ্য বাগ, প্রণব কামিলা, শ্রীকান্ত কামিলা সহ সকল সদস্যই পুজো সাফল্যমণ্ডিত করে তুলতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তাঁরা বলেন, গ্রামবাসীরা সবরকম সহযোগিতা করেন। ক্লাব একাধিক সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার চেষ্টা করে।-নিজস্ব চিত্র