গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাইস্কুলের ছাত্রী সুস্বাতী কলাবিভাগ থেকে ৪৯২ নম্বর পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। বাঁকুড়া শহরের কেন্দুয়াডিহি এলাকার বাসিন্দা সুস্বাতীর বাবা প্রণব কুণ্ডু পেশায় হাইস্কুলের শিক্ষক। মা শ্যামলীদেবী গৃহবধূ। তাঁর বড় দিদি বিশ্বভারতীর পড়ুয়া। ছোট বোন ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। সুস্বাতী এখন দুর্গাপুরে ভরতনাট্যম শিখছেন। এজন্য প্রতি মাসে অনলাইন ও অফলাইন ক্লাস করতে হয়। দুর্গাপুরে মা তাঁকে সঙ্গে করে নিয়ে যান। সুস্বাতী বলেন, পাঁচ বছর বয়স থেকে নাচ শিখছি। নাচের প্রতি আমার অদম্য ভালোবাসা রয়েছে। তাই পেশা হিসেবে নাচকেই বেছে নিতে চাই। ভবিষ্যতে কোরিওগ্রাফার বা নাচের শিক্ষিকা হতে চাই।
সুস্বাতীর বাবা বলেন, মেয়েদের ব্যতিক্রমী চিন্তা ভাবনায় উৎসাহ দিই। ওর মায়ের প্রচেষ্টায় নাচের প্রশিক্ষণ আরও সহজ হয়েছে। সুস্বাতীর মামা রথীন কুমার দে বলেন, ভাগ্নির এই সাফল্যে আমরা গর্বিত। ও নাচ নিয়ে এগিয়ে যেতে চায়। ওর সাফল্যের পথে আমরা সঙ্গে আছি। নিজস্ব চিত্র