কড়া নিরাপত্তার ঘেরাটোপে আজ পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ হাওড়া জেলায়। উলুবেড়িয়া ও হাওড়া সদরের পাশাপাশি শ্রীরামপুরের অধীনে থাকা জগৎবল্লভপুর ও ডোমজুড়ে একইসঙ্গে ভোট নেওয়া হবে সোমবার।
অশোকনগর স্টেশন লাগোয়া কমল সাহার মিষ্টির দোকান। শোকেসে থরে থরে সাজানো সব দলের প্রতীক আঁকা সন্দেশ। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ব্যালট খেয়ে ফেলার ঘটনার পর ব্যালট মিষ্টি বানিয়ে নজর কেড়েছিলেন কমল।
কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বর মেট্রো রুটে যাত্রী পরিষেবায় যুক্ত হতে চলেছে আরও দু’টি চীনা রেক। সে দেশের ডালিয়ান শহর থেকে জলপথে রওনা হয়ে বুধবার কলকাতা বন্দরে পৌঁছনোর কথা জোড়া রেকের।
বারুইপুর, বসিরহাট: তাঁরা বিজেপির ‘তারকা প্রচারক’। শুধু তাই নয়, বাংলার প্রতিবেশী দুই রাজ্যের বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী। একজনকে তো আবার গেরুয়া শিবির হিন্দুত্বের ‘পোস্টার বয়’ বলে মনে করে।
রাত পোহালেই শহরতলিতে ভোট। আজ, সোমবার রাজ্যের সাতটি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফা। সাতটি কেন্দ্রে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৮৮।
আমজনতা যাতে নিশ্চিন্তে ভোট দিতে পারেন, সেটা নিশ্চিত করাই তাঁদের দায়িত্ব। কিন্তু সেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর এক জওয়ানের বিরুদ্ধেই উঠল শ্লীলতাহানির মতো গুরুতর অভিযোগ।
তিন বছরের ছেলেকে নিয়েই ভোটের কাজ করতে গেলেন হুগলির দাদপুরের সাটিথানের বাসিন্দা ইসমত আরা বিবি। যদিও তাঁকে আপাতত রিজার্ভ কর্মী হিসেবেই রাখা হয়েছে।
আজ বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে ১৮ লক্ষেরও বেশি ভোটার ১৫ জন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারণ করবেন। মোট ভোটারের মধ্যে প্রায় অর্ধেক ভোটারই হলেন ঘরের ‘লক্ষ্মী’।
বড় কোনও হিংসার ঘটনা ছাড়াই ভালোয় ভালোয় মিটেছে চার দফার ভোট। আজ, সোমবার পঞ্চম দফায় ভোটগ্রহণ হবে বনগাঁ সহ রাজ্যের সাত লোকসভা কেন্দ্রে।
লোকাল ট্রেনে বিনা টিকিটে সফর করার প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। প্রযুক্তির যুগে কাউন্টারের দীর্ঘ লাইন এড়িয়ে মোবাইল কিংবা বিকল্প উপায়ে ট্রেনের টিকিট কাটার সুযোগ রয়েছে।
উলুবেড়িয়া কৈজুড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের ভিতরে টাঙানো হয়েছে বিশাল শামিয়ানা। মাঠে বিছানো হয়েছে কার্পেট। সাজিয়ে তোলা হয়েছে গোটা স্কুল চত্বর।
গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কন্যাশ্রী, রূপশ্রী কিংবা রাজ্য সরকারের ‘ফ্ল্যাগশিপ’ প্রকল্প লক্ষ্মীর ভাণ্ডার নিয়ে প্রচার তুঙ্গে তৃণমূলের। মহিলাদের স্বনির্ভর করতে কংগ্রেসও ইস্তাহারে জানিয়েছে বছরে এক লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা। প্রচারে সে কথা বারবার বলছেন কলকাতা উত্তরের বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী প্রদীপ ভট্টাচার্য। রবিবার মানিকতলার বিভিন্ন এলাকায় ঘোরেন প্রদীপবাবু। সেখানে মহিলাদের টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি বারবার শোনান। অন্যদিকে এদিন সকালে কলেজ স্ট্রিটের মির্জাপুরে প্রচারে যান এই কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথমে দয়াময়ী কালী মন্দিরে পুজো দেন। তারপর অটোতে অলিগলি ঘুরে জনসংযোগ সারেন।
এদিন মানিকতলা বিধানসভা এলাকার যোগদ্যান লেনে রোড শো করেন প্রদীপ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাম নেত্রী রূপা বাগচি। স্থানীয়রা প্রদীপের সঙ্গে হাত মেলান। কেউ ছবি তোলেন। অনেকে পাশে থাকার ভরসা দেন। তাঁদের প্রত্যেকের কাছেই প্রদীপের আর্জি, ‘দেখেশুনে ভোট দেবেন। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়তে হবে। তৃণমূলের দুর্নীতির বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়াতে হবে।’ প্রদীপের দাবি, ‘যে এলাকাতেই যাচ্ছি সকলের থেকেই ভালো সাড়া পাচ্ছি।’
অন্যদিকে এদিন সকালে কলেজ স্ট্রিটের দয়াময়ী কালী মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন সুদীপ। মির্জাপুর এলাকায় ঘুরে প্রচার করেন তিনি। তাঁকে দেখতে বাড়ির বারান্দায় ভিড় জমিয়েছিলেন বাসিন্দারা। হেঁটে জনসংযোগ করেন সুদীপও। তাঁর কথায় বারবার উঠে এসেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা। সুদীপের সঙ্গে ছিলেন ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সুপর্ণা দত্ত। বেলুন, পতাকা, সরকারি প্রকল্পগুলির কাট আউট, মহিলা ঢাকিদের নিয়ে মিছিল করেন জোড়াফুলের প্রার্থী। পাশাপাশি এদিন নিজের বাড়ির এলাকা অর্থাৎ বউবাজারের বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরে ঘুরে প্রচার করেন এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়।
এর পাশাপাশি এদিন প্রদেশ কংগ্রেসের অফিস বিধান ভবনের বাইরে মল্লিকার্জুন খাড়্গের ছবি দেওয়া ব্যানারে কালি লাগানোর ঘটনা ঘটে। যা নিয়ে এন্টালি থানায় কংগ্রেসের তরফে অভিযোগ দায়ের করা হয়। মধ্য কলকাতা জেলা কংগ্রেসের সভাপতি সুমন পাল দুধ দিয়ে কালি সাফ করেন। এই ঘটনায় তৃণমূলকে কাঠগড়ায় তুলেছে কংগ্রেস। তবে ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সবিতা রানি দাস বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে আমাদের কোনও সম্পর্ক নেই। তৃণমূলের বিরুদ্ধে অপবাদ ছড়ানো হচ্ছে। আমরা সবাইকেই ব্যানার লাগানো, দেওয়াল লিখনের জায়গা ছেড়েছি। নিজস্ব চিত্র
এদিন মানিকতলা বিধানসভা এলাকার যোগদ্যান লেনে রোড শো করেন প্রদীপ। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বাম নেত্রী রূপা বাগচি। স্থানীয়রা প্রদীপের সঙ্গে হাত মেলান। কেউ ছবি তোলেন। অনেকে পাশে থাকার ভরসা দেন। তাঁদের প্রত্যেকের কাছেই প্রদীপের আর্জি, ‘দেখেশুনে ভোট দেবেন। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে লড়তে হবে। তৃণমূলের দুর্নীতির বিরুদ্ধেও রুখে দাঁড়াতে হবে।’ প্রদীপের দাবি, ‘যে এলাকাতেই যাচ্ছি সকলের থেকেই ভালো সাড়া পাচ্ছি।’
অন্যদিকে এদিন সকালে কলেজ স্ট্রিটের দয়াময়ী কালী মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করেন সুদীপ। মির্জাপুর এলাকায় ঘুরে প্রচার করেন তিনি। তাঁকে দেখতে বাড়ির বারান্দায় ভিড় জমিয়েছিলেন বাসিন্দারা। হেঁটে জনসংযোগ করেন সুদীপও। তাঁর কথায় বারবার উঠে এসেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা। সুদীপের সঙ্গে ছিলেন ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সুপর্ণা দত্ত। বেলুন, পতাকা, সরকারি প্রকল্পগুলির কাট আউট, মহিলা ঢাকিদের নিয়ে মিছিল করেন জোড়াফুলের প্রার্থী। পাশাপাশি এদিন নিজের বাড়ির এলাকা অর্থাৎ বউবাজারের বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরে ঘুরে প্রচার করেন এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়।
এর পাশাপাশি এদিন প্রদেশ কংগ্রেসের অফিস বিধান ভবনের বাইরে মল্লিকার্জুন খাড়্গের ছবি দেওয়া ব্যানারে কালি লাগানোর ঘটনা ঘটে। যা নিয়ে এন্টালি থানায় কংগ্রেসের তরফে অভিযোগ দায়ের করা হয়। মধ্য কলকাতা জেলা কংগ্রেসের সভাপতি সুমন পাল দুধ দিয়ে কালি সাফ করেন। এই ঘটনায় তৃণমূলকে কাঠগড়ায় তুলেছে কংগ্রেস। তবে ৫৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সবিতা রানি দাস বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে আমাদের কোনও সম্পর্ক নেই। তৃণমূলের বিরুদ্ধে অপবাদ ছড়ানো হচ্ছে। আমরা সবাইকেই ব্যানার লাগানো, দেওয়াল লিখনের জায়গা ছেড়েছি। নিজস্ব চিত্র
