গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
রবিবার রাহুল ও অখিলেশের সভায় তিলধারণের জায়গা ছিল না। প্রিয় নেতাদের কাছ দেখতে আচমকাই ব্যারিকেড ভেঙে এগতে শুরু করে দুই দলের সমর্থকরা। ধাক্কাধাক্কিতে অনেকেই পড়ে যান মাটিতে। এর ফলে পদপিষ্ট হওয়ার মতো ঘটনার আশঙ্কা দেখা দেয়। রাহুল-অখিলেশ মঞ্চ থেকে কর্মী-সমর্থকদের শান্ত থাকার বার্তা দিলেও তাতে কাজ হয়নি। ব্যারিকেড ও পুলিশের বাধা খড়কুটোর মতো ভেসে যায়। মঞ্চের একেবারে কাছে চলে আসে জনস্রোত। কর্মী-সমর্থকরা হাত বাড়িয়ে রাহুল ও অফিলেশের সঙ্গে করমর্দন করেন। শেষপর্যন্ত ভাষণ না দিয়েই ফিরতে হয় তাঁদের। ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা গিয়েছে, পুলিসি বাধাকে অমান্য করে ব্যারিকেড ভেঙে এগতে থাকে মানুষের ঢল।
ফুলপুরের সভা বানচাল হওয়ার পর মুঙ্গারির জনসভায় যান দুই নেতা। সেখানেও কার্যত একই পরিস্থিতির সম্মুখীন হন তাঁরা। রাহুল-অখিলেশকে একবার ছুঁয়ে দেখতে ধাক্কাধাক্কি শুরু করে সভায় আগত কংগ্রেস-সপা সমর্থকরা। ধাক্কাধাক্কি হলেও পুলিস-প্রশাসনের তৎপরতায় ফুলপুরের পুনরাবৃত্তি ঘটেনি। মুঙ্গারিতে রাহুল গান্ধী ও অখিলেশ যাদব দু’জনেই বক্তব্য রাখেন। দুই নেতাই কড়া ভাষায় আক্রমণ শানান বিজেপিকে। উল্লেখ্য, চলতি সপ্তাহের শুরুতেও রায়বেরিলিতে একটি যৌথসভায় ভাষণ দিয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল ও সমাজবাদী পার্টি প্রধান অখিলেশ। সেখানে উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধীও।