গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
শনিবারই নির্বাচনী প্রচার শেষ হয়েছে। প্রচার শেষে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে প্রার্থীদের একান্তে সময় কাটাতে দেখা গিয়েছে। ভোটের রণকৌশল আগে ঠিক হলেও ভোটের আগের দিন সেগুলি ঝালিয়ে নিয়েছে প্রতিপক্ষ শিবির। বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে ক্যাম্প করা হয়েছে। ভোটগ্রহণ কেন্দ্র থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বে তৈরি হয়েছে একাধিক ক্যাম্প। সেগুলি দলীয় পতাকায় সাজিয়ে তোলা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকেও কিছু কিছু বুথকে ‘আদর্শ বুথ’ হিসেবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
ভোট ঘিরে হিংসা রুখতে পুলিস-প্রশাসন পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিয়েছে। রাস্তায় রাস্তায় চলছে নাকা চেকিং। প্রতি বুথেই থাকছে সশস্ত্র বাহিনী। থাকছে কুইক রেসপন্স টিম। বসছে ওয়েবক্যাম।
বরাবরই তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি বনগাঁ। ২০১৪ সালে লোকসভায় তৃণমূলের প্রার্থী হন কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর। বিজেপি প্রার্থী কে ডি বিশ্বাসকে পরাজিত করেছিলেন তিনি। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যে কপিলকৃষ্ণ ঠাকুরের মৃত্যু হলে ২০১৫ সালে উপনির্বাচনে জয়ী হন প্রয়াত সাংসদের স্ত্রী মমতাবালা ঠাকুর। ২০১৯ সালে বিজেপি প্রার্থী ঠাকুরবাড়ির সদস্য শান্তনু ঠাকুরের কাছে পরাজিত হন মমতাবালা। এরপর থেকেই বনগাঁয় থাবা বসাতে থাকে বিজেপি। ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটে বনগাঁ লোকসভার অধীনে থাকা সাতটি কেন্দ্রের মধ্যে ছ’টিতেই জয়ী হয় বিজেপি। তবে এবারের নির্বাচনে বিজেপি’র কাছে ঘর রক্ষাই বড় চ্যালেঞ্জ।