গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই বনগাঁ সীমান্ত, বাগদা সীমান্ত, স্বরূপনগর সীমান্ত এবং গাইঘাটা সীমান্ত রয়েছে। এইসব সীমান্ত দিয়ে প্রায়ই অনুপ্রবেশ এবং পাচারের ঘটনা ঘটে। সীমান্তের দু’পারেই চোরাকারবারিরা সক্রিয়। চতুর্থ দফা নির্বাচনের আগেই বাগদার রণঘাট সীমান্ত দিয়ে দু’দফায় দুই দল বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী ভারতে ঢোকার চেষ্টা করেছিল। বিএসএফ জওয়ানরা রবার বুলেট চালিয়ে এবং স্টান গ্রেনেড দিয়ে সেই অনুপ্রবেশ রুখেছিল। বিএসএফের প্রাথমিক অনুমান, নির্বাচনকে প্রভাবিত করার জন্যই তারা ভারতে ঢুকছিল।
চতুর্থ দফায় উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় কোনও ভোট ছিল না। কিন্তু, পঞ্চম দফায় ভোট রয়েছে। তাও আবার সীমান্ত এলাকায়। তাই এবারে বিশেষ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে। যেখানে কাঁটাতার নেই, সেখানে রাতের দিকেও বাড়তি টহল শুরু হয়েছে। স্থল সীমান্তের সঙ্গে এই জেলায় রয়েছে জল সীমান্ত। জলপথেও যাতে বাংলাদেশিরা ঢুকতে না পারে, তার জন্য নজরদারি চলছে।
সম্প্রতি, রবি গান্ধী বনগাঁর জয়ন্তীপুর সীমান্ত চৌকি, গুনারমাঠ সীমান্তে যান। যেখানে কোম্পানি কমান্ডারদের সঙ্গে কথা বলেন। এছাড়াও তিনি আঙরাইল, ডোবারপাড়, ঝাউডাঙা, খারমাঠ, পুরাতন পিপলি, নতুন পিপলি, তেঁতুলবেড়িয়া, কালঞ্চি সহ একাধিক সীমান্ত চৌকি পরিদর্শন করেন। স্বরূপনগরে জলসীমান্ত তারালিও ঘুরে দেখেন। এই সীমান্তে কমান্ডারদের সঙ্গে তিনি কথা বলেন। স্বরূপনগরের হাকিমপুর চেক পোস্টের ভিতরেও সীমান্ত সংলগ্ন গ্রাম রয়েছে। তাই এই চেক পোস্টও ঘুরে দেখেছেন এডিজি। নির্বাচনে নিরাপত্তা প্রসঙ্গে কমান্ডারদের সঙ্গে একটি ভিডিও কনফারেন্স করেছেন। সেখানে প্রস্তুতি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে সীমান্তে এখন আঁটোসাঁটো নিরাপত্তা।