হস্তশিল্পীরা তাদের কাজের সাফল্যের জন্য সুনাম পেতে পারেন। সঙ্গীতাদি চারুকলার ক্ষেত্রে বিশেষ সম্মান লাভের যোগ। ... বিশদ
মামলার সরকার পক্ষের আইনজীবী দেবাশিস দত্ত বলেন, দু’পক্ষের সওয়াল জবাব শোনার পর আদালত অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে। এদিন তাকে দশ বছর জেলের নির্দেশ দেন বিচারক। সঙ্গে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য করেছে আদালত। অনাদায়ে আরও একমাসের জেল। একইসঙ্গে যৌন নিগ্রহের শিকার ওই নাবালিকাকে চার লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছে ডিস্ট্রিক্ট লিগ্যাল সার্ভিসেস অথরিটিকে।
পুলিস ও আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ঘটনার সময় মেয়েটির বয়স ছিল ৬ বছর। অভিযুক্ত ব্যক্তি ওই শিশুকন্যাকে প্রতিদিন ভ্যানে করে স্কুলে দিতে যাওয়া এবং স্কুল থেকে বাড়ি নিয়ে আসার কাজ করত। তাকে শিশুটি ‘ভ্যানকাকু’ বলে ডাকত। ঘটনার দিন স্কুল থেকে বাড়ি নিয়ে আসার পথে অভিযুক্ত ব্যক্তি ভ্যানে থাকা অন্য পড়ুয়াদের প্রথমে আগে নামিয়ে দেয়। তারপর একটি নির্জন জায়গায় নিয়ে গিয়ে ওই শিশুকন্যাকে যৌন নিগ্রহ করে সে। ঘটনার জেরে শিশুটি যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকে। কোনওমতে বাড়ি ফিরে সে দিদিমাকে গোটা বিষয়টি বলে দেয়। এরপরই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ক্রান্তি পুলিস ফাঁড়িতে অভিযোগ জানায় নাবালিকার পরিবার।