হস্তশিল্পীরা তাদের কাজের সাফল্যের জন্য সুনাম পেতে পারেন। সঙ্গীতাদি চারুকলার ক্ষেত্রে বিশেষ সম্মান লাভের যোগ। ... বিশদ
ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে বাংলাদেশে আওয়ামি লিগের বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন হাসিনা। সেই মতো আওয়ামি লিগ তাদের ফেসুবক পেজ থেকে ঘোষণা করেছিল, বুধবার রাত ন’টায় ছাত্রদের উদ্দেশে বার্তা দেবেন হাসিনা। তারপরই পাল্টা সরব হন ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর নেতারা। হাসিনা ভাষণ দিলে ৩২, ধানমন্ডি অভিমুখে ‘বুলডোজার মিছিল’ করা হবে বলে অনেকেই ফেসবুকে পোস্ট করতে শুরু করেন। সন্ধ্যা সাড়ে ছ’টা নাগাদ ‘বৈষম্যবিরোধী’ ছাত্র নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ পোস্ট করেন, ‘আজ রাতে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদের তীর্থভূমি মুক্ত হবে।’ তার ঘণ্টাখানেক পরেই দলে দলে লোক বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর চালাতে শুরু করে। তবে তখনও বোঝা যায়নি, সত্যিই বুলডোজার এনে বঙ্গবন্ধুর বাড়ি ভেঙে ফেলা হবে। এর মধ্যেই হাসিনার বক্তৃতা শুরু হয়। সেখানে তিনি এই ভাঙচুরের বিচার চান। তিনি বলেন, ‘দেশের স্বাধীনতাকে কয়েকজন বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলবে, এই শক্তি তাদের হয়নি। এই বাড়ি থেকেই স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিলেন জাতির পিতা। ওরা ইতিহাস মুছতে পারবে না।’
এদিনের গোটা তাণ্ডব-পর্বে একবারের জন্যও পুলিসের দেখা মেলেনি। প্রথম দিকে সেনাবাহিনীর জওয়ানরা এলেও বিক্ষোভকারীদের চাপে তারা ফিরে যায়। এদিকে, হাসিনার উপরে হামলার ঘটনায় ফাঁসির সাজাপ্রাপ্ত ৯ জনকে বেকসুর খালাস করে দিয়েছে বাংলাদেশ হাইকোর্ট।