হস্তশিল্পীরা তাদের কাজের সাফল্যের জন্য সুনাম পেতে পারেন। সঙ্গীতাদি চারুকলার ক্ষেত্রে বিশেষ সম্মান লাভের যোগ। ... বিশদ
বিরোধীদের অভিযোগ, মোদি সরকারের হুড়োহড়ির কারণে জিএসটিতে বহু কাঠামোগত ভ্রান্তি রয়ে গিয়েছে। আর সেই জটিলতায় বাণিজ্য মহল এবং সাধারণ মানুষের ক্ষতি হচ্ছে। করকাঠামো সরল করার জন্য জন্য প্রয়োজন স্ল্যাব কমানোর দাবিও তোলা হয়েছে। এতদিন পর বিরোধীদের অভিযোগ কার্যত মানতে চলেছে কেন্দ্র। সর্বসম্মত দাবি মেনে পরিবর্তন করা হচ্ছে জিএসটির স্ল্যাব ব্যবস্থার। অর্থমন্ত্রক সূত্রের খবর, বর্তমানে চারটি ধাপ রয়েছে জিএসটিতে—৫, ১২, ১৮ এবং ২৮ শতাংশ। আগামী দিনে এর পরিবর্তে তিনটি স্ল্যাব থাকবে। জিএসটি সংক্রান্ত ফিটমেন্ট কমিটির বৈঠকে এই মর্মে চূড়ান্ত সিলমোহর পড়েছে। প্রাথমিকভাবে ফিটমেন্ট কমিটি স্থির করেছিল ১২ এবং ১৮ শতাংশ জিএসটির মাঝে একটি নতুন স্ল্যাব তৈরি করা হবে। সেটি হবে ১৫ শতাংশ। কিন্তু কয়েকটি রাজ্য দাবি করে, সেক্ষেত্রে ১৮ শতাংশের মধ্যে থাকা পণ্যগুলির কর কমে গিয়ে আর্থিক লোকসান অনেক বেশি হবে। সেই কারণে নতুন স্ল্যাবের প্রস্তাব খারিজ হচ্ছে। মতান্তর চলছে ২৮ শতাংশ কর নিয়ে। কারণ আমজনতার ব্যবহৃত এরকম অসংখ্য পণ্য ২৮ শতাংশের মধ্যে রয়েছে। তাই ২৮ শতাংশ জিএসটি কমিয়ে দেওয়ার পক্ষে মত অধিকাংশ সদস্যের। ১২ শতাংশ কর স্ল্যাবকেও সম্ভবত কমানো হচ্ছে না।
ফিটমেন্ট কমিটির প্রস্তাব হল, ১) দু’টি জিএসটি স্ল্যাব অথবা ২) তিনটি স্ল্যাব রাখা। এই সিদ্ধান্ত চলতি আর্থিক বছরের মধ্যেই হয়ে যাবে বলে অর্থমন্ত্রক সূত্রে জানা যাচ্ছে। আগামী আর্থিক বছর থেকেই নতুন জিএসটি স্ল্যাব চালু হবে। তার আগে আগামী সপ্তাহেই নতুন আয়কর আইন পেশ করে স্ট্যান্ডিং কমিটির কাছে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।