হস্তশিল্পীরা তাদের কাজের সাফল্যের জন্য সুনাম পেতে পারেন। সঙ্গীতাদি চারুকলার ক্ষেত্রে বিশেষ সম্মান লাভের যোগ। ... বিশদ
সিংহভাগ এক্সিট পোলের ফলাফল থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট, কংগ্রেসের ভোট শতাংশ সামান্য বাড়লেও আসনে প্রভাব পড়বে না। কংগ্রেসকে সর্বোচ্চ একটি আসন দেওয়া হচ্ছে বুথফেরত সমীক্ষায়। ৭০ আসনের দিল্লি বিধানসভায় ৩৬ আসন পেতে হবে গরিষ্ঠতার জন্য। কিছু সমীক্ষার সম্মিলিত গড় পূর্বাভাস হল, বিজেপি ৩৯ থেকে ৫২ আসনে জয়ী হতে চলেছে। পক্ষান্তরে অন্য সমীক্ষাগুলির সতর্ক আভাস, আপ ও বিজেপি উভয়েই ৩৫ থেকে ৪৪ আসনের মধ্যে থাকবে। অর্থাৎ এটা স্পষ্ট, ত্রিশঙ্কু বা হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। নিঃসংশয় হল, দিল্লিতে ভোটযুদ্ধ হয়েছে দ্বিমুখী। প্রধান দুই প্রতিপক্ষ, আপ ও বিজেপি। লক্ষণীয় এই প্রবণতা এখন ভারতের সর্বত্র। যে সব রাজ্যে দু’টির বেশি দল রয়েছে, সেখানে আর ত্রিমুখী লড়াই হয় না। প্রধান শক্তিশালী দুই দলই থাকে আসরে।
যদি কিছু সংস্থার সমীক্ষার আভাস সত্যি প্রমাণিত হয়ে বিজেপি গরিষ্ঠতা পায়, তাহলে ২৭ বছরের অভিশাপ কাটবে বিজেপির। খাস রাজধানীতে ক্ষমতায় না থাকাটা অটলবিহারী বাজপেয়ি থেকে নরেন্দ্র মোদি, প্রত্যেকের জন্যই যথেষ্ট অস্বস্তিকর। সুতরাং যদি বিজেপি ক্ষমতায় ফেরে, তাহলে নরেন্দ্র মোদির সাফল্যে জুড়বে নয়া পালক। লোকসভার ধাক্কা তিনি কিছুটা সামলাবেন। আর আম আদমি পার্টি যদি আবার ক্ষমতায় আসে, সেক্ষেত্রে মোদির জন্য পড়ে থাকবে চরম হতাশা। অর্থাৎ খাস দিল্লির মতো হাই প্রোফাইল শহর, যেখানে গোটা ভারতের নানা ভাষাভাষী ও ধর্মের মানুষের বসবাস, সেখানেই মোদি তিন-তিনবার প্রত্যাখ্যাত! এবং ২০১২ সালে গঠিত একটি দল বারংবার মোদিকে পরাস্ত করে দিচ্ছে!
মোট আসন ৭০, ম্যাজিক ফিগার ৩৬
সমীক্ষক আপ বিজেপি
জি নিউজ ৩৩-৩৮ ৩১-৩৬
রিপাবলিক ভারত ৩২-৩৭ ৩৫-৪০
ইন্ডিয়া টিভি ৩০ ৩৯
পি মার্ক ২১-৩১ ৩৯-৪৯