যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাজ্যের এই কর্মসূচির আহ্বায়ক তথা প্রবীণ সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে প্রদেশ কমিটির কিছু নেতা ও জেলা সভাপতিরা আলোচনায় বসেন। সেখানে ঠিক হয়, সাগরে কপিলমুনির আশ্রমে পুজো দিয়ে এই কর্মসূচির সূচনা হবে ২৮ ডিসেম্বর। দীঘা থেকেও ওইদিন দ্বিতীয় একটি পদযাত্রা শুরু হবে। দু’টি পদযাত্রা কলকাতায় আসার পর ৬ নং জাতীয় সড়ক ধরে উত্তরবঙ্গ অভিমুখে হাঁটবেন কর্মীরা। বিভিন্ন জেলা দিয়ে মূল পদযাত্রা যাওয়ার সময় স্থানীয় কর্মী-সমর্থকরা তাতে যোগ দেবেন অনেকটা রিলে পদ্ধতিতে। তবে ১০০ জন নেতা-কর্মী টানা হাঁটবেন গোটা রুট ধরে।