যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
অনলাইন গেমিং অ্যাপ কাণ্ডে অভিযুক্ত এই প্রতারক কলকাতা পুলিসের হেফাজতে রয়েছে। এই তদন্ত নিয়ে লড়াই জমে উঠেছে কলকাতা পুলিস ও ইডির। দুই তদন্তকারী সংস্থাই আমিরের নামে-বেনামে থাকা সম্পত্তির পরিমাণ জানতে খোঁজখবর নিচ্ছে। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সম্পত্তির হদিশ পেয়েছে ইডি। দৌড়ে তারা অনেকটা এগিয়ে। আমিরের কলকাতা ও নিউটাউনের ফ্ল্যাট ও ভিন রাজ্যের সম্পত্তির নথি জোগাড় করে ফেলেছেন ইডি’র আধিকারিকরা। প্রতারণার টাকায় এই সম্পত্তিগুলি কেনা হয়েছিল বলে হাতেগরম তথ্য পেয়েছেন তাঁরা। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নথি বিশ্লেষণ করে এই বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। এই সম্পত্তিগুলি বেশিরভাগই বেনামে কেনা। দেশ ছাড়াও দুবাইয়ে থাকা সম্পত্তির বিষয়ে তথ্য জোগাড়ের কাজ শেষ পর্যায়ে। কার মাধ্যমে এগুলি কেনা হয়েছিল এবং কীভাবে পেমেন্ট হয়েছে, সেই নথিও চলে এসেছে ইডি’র আধিকারিকদের হাতে। এগুলি বিশ্লেষণ করার কাজ চলছে। এই কাজ শেষ হলেই দেশে ও বিদেশে থাকা সম্পত্তি ‘ব্লক’ করে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। যাতে কেউ সেগুলি কেনাবেচা করতে না পারে। এগুলি পরে বাজেয়াপ্ত করার জন্য আদালতের কাছে আবেদন জানাবে তারা। পাশাপাশি দুবাইয়ে বসে আমিরের যে সহযোগী গোটা ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করছে, তাকেও নজরবন্দি করা হয়েছে বলে ইডি সূত্রে খবর। খুব শীঘ্রই তাকে পাকড়াও করার ব্যাপারে আশাবাদী তদন্তকারী সংস্থার কর্তারা।