পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
গোলাপি বাহিনী অবশ্য ছেড়ে কথা বলবে না। চলতি মরশুমে অন্যতম ধারাবাহিক দল রাজস্থান। সাত ম্যাচের ছ’টিতেই জিতে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে সঞ্জু স্যামসনরা। তাঁদের প্রধান শক্তি ব্যাটিং। ওপেনার জস বাটলার দুরন্ত ছন্দে। গত ম্যাচে কার্যত তাঁর একার ব্যাটে ভর করেই ইডেনে কেকেআরকে হারিয়েছিল রাজস্থান। দুরন্ত শতরান হাঁকিয়েছিলেন এই ইংরেজ ব্যাটার। এছাড়া রানের মধ্যে রয়েছেন ক্যাপ্টেন স্যামসন, শিমরন হেটমায়ারও। আলাদা করে উল্লেখ করতে হবে রিয়ান পরাগের কথাও। চলতি মরশুমে নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করেছেন অসমের তরুণ। দুরন্ত ব্যাটিংয়ে মিডল অর্ডারের ভরসা হয়ে উঠেছেন তিনি। তবে যশস্বী জয়সওয়ালের অফ ফর্ম চিন্তায় রাখছে টিম ম্যানেজমেন্টকে। রাজস্থানের বোলিংও বেশ শক্তিশালী। শেষ সাক্ষাতে বাঁ হাতি পেসার ট্রেন্ট বোল্টের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি মুম্বইয়ের টপ অর্ডার। এছাড়া কুলদীপ সেন, নান্দ্রে বার্গাররাও নিয়মিত উইকেট পাচ্ছেন। স্পিন বিভাগে আছেন যুজবেন্দ্র চাহাল, রবিচন্দ্রন অশ্বিনের মতো অভিজ্ঞরা।
পক্ষান্তরে, মুম্বইয়ের ব্যাটিংয়ে বড় ভরসা অবশ্যই রোহিত শর্মা। চলতি আসরে শতরানও হাঁকিয়েছেন হিটম্যান। তবে তাঁর ওপেনিং পার্টনার ঈশান কিষানের পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতার অভাব স্পষ্ট। ক্যাপ্টেন হার্দিক পান্ডিয়াও সেভাবে দাগ কাটতে পারছেন না। তবে সম্প্রতি চেনা ছন্দে ধরা দিয়েছেন সূর্যকুমার যাদব। পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে গত ম্যাচে ৫৩ বলে ৭৮ রানের ঝকঝকে ইনিংস উপহার দিয়েছেন তিনি। এছাড়া রানের মধ্যে আছেন তিলক ভার্মাও। তবে মুম্বইয়ের বোলিংকে একা টানছেন যশপ্রীত বুমরাহ। ৭ ম্যাচে তাঁর নামের পাশে ১৩টি শিকার। উইকেট সংগ্রহকারীদের তালিকায় শীর্ষে তিনি। মুম্বইয়ের বাকি বোলারদের পারফরম্যান্স যদিও পাতে দেওয়ার নয়। হার্দিক, কোয়েৎজিরা প্রচুর রান খরচ করছেন। তাই রাজস্থানকে হারাতে হলে মুম্বইয়ের বোলারদের বাড়তি দায়িত্ব নিতে হবে।