পেশাদার উকিল, সাহিত্যিক, বাস্তুবিদদের কর্মের প্রসার ও ব্যস্ততা বৃদ্ধি। বিদ্যা ও পুজোপাঠে শুভ দিন। ... বিশদ
সমস্যা আরও আছে। শক্তিশালী জাতীয় দল গড়ার নেপথ্যে ক্লাবগুলোর ভূমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু ডেম্পো, জেসিটি, সালগাঁওকর, মাহিন্দ্রার মতো প্রথম সারির ক্লাব সিনিয়র দল তুলে নিলেও ফেডারেশন নির্বিকার। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাপ্লাই লাইন। শুধু তাই নয়। রোভার্স, ডিসিএম, নাগজি, স্ট্যাফোর্ডের মতো টুর্নামেন্টে নজর কাড়ত প্রচুর ফুটবলার। ডোডোপাখির মতো সেই টুর্নামেন্টও এখন বিলুপ্তপ্রায়। ফেডারেশন সভাপতি নিজে প্রাক্তন ফুটবলার। তাঁর সদিচ্ছা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
কীভাবে প্রশাসন চালাতে হয় তা বিসিসিআইয়ের কাছ থেকে শেখা উচিত। আইপিএলের রমরমা বাজারেও রাশ রয়েছে বোর্ডের হাতে। ঘরোয়া ক্রিকেটে আয়োজনের ক্ষেত্রে আরও জোর দিচ্ছে তারা। আসমুদ্রহিমাচল মশগুল ক্রিকেটে। অথচ ফুটবলকে নির্দিষ্ট গণ্ডির বাইরে নিয়ে যেতে ব্যর্থ সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থা। অবিলম্বে সব রাজ্যে ঘরোয়া লিগ চালু করা দরকার। দেড়শো কোটির দেশে ভালো ফুটবলারের অভাব নেই। সদিচ্ছা আর একটু আন্তরিকতাই ভারতীয় ফুটবলকে স্বমহিমায় ফেরাতে পারে। বিকিয়ে যাওয়া ফেডারেশন কর্তারা আর কতদিন জেগে ঘুমোবেন?