ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, লালবাগ: কৃষ্ণনগর থেকে করিমপুর, ডোমকল হয়ে বহরমপুর পর্যন্ত রেলপথের বিস্তার ভোটের অন্যতম ইস্যু হয়ে ওঠে। রাজনীতির কারবারিদের প্রতিশ্রুতিতে স্বপ্নের জাল বুনতে শুরু করেন সাধারণ মানুষ। কিন্তু আখেরে হতাশা ছাড়া কিছুই মেলে না। এই রেলপথের দাবিতে বুধবার মুর্শিদাবাদ থানার বিভিন্ন এলাকায় পায়ে হেঁটে প্রচার করলেন মুর্শিদাবাদ লোকসভার বাম-কংগ্রেস জোটের প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। তিনি বলেন, তাঁকে নির্বাচিত করে দিল্লি পাঠালে তিনি ওই রেলপথের দাবিতে সরব হবেন। মানুষের দাবি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকদের কাছে পৌঁছে দেবেন। মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের বিদায়ী সাংসদের নাম না করে বলেন, ২০১৯ সালে মানুষ আমাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। তৃণমূলের প্রার্থীকে দিল্লিতে পাঠিয়েছিলেন। তিনি গত পাঁচ বছরে এলাকার কোনও উন্নয়ন করেননি। এলাকার মানুষের উন্নয়নের দাবিদাওয়া নিয়ে লোকসভায় একবারের জন্য একটি শব্দ ব্যয় করেননি। সব মিলিয়ে জনপ্রতিনিধি হিসেবে বিদায়ী সাংসদ সম্পূর্ণ ব্যর্থ। আমি প্রথম থেকে প্রচারে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। মানুষ দোয়া, আশীর্বাদ করছেন। গত কয়েকদিনে যেভাবে এই জেলার মানুষ আমাকে নিজের করে নিয়েছেন তাতে জয়ের ব্যাপারে আমি একশো শতাংশ আশাবাদী।
বুধবার মুর্শিদাবাদ থানার তেঁতুলিয়া পঞ্চায়েতের নওদা ডাঙাপাড়া শিবমন্দিরের সামনে থেকে প্রচার শুরু করেন জোট প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। প্রচার শুরুর নির্ধারিত সময় ছিল সকাল সাড়ে ৮টা। প্রার্থী প্রায় দেড় ঘণ্টা পর এসে পৌঁছন। চাঁদিফাটা রোদের মধ্যে ঠায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলেন জোটের স্থানীয় নেতাকর্মীরা। প্রার্থীর দেরি দেখে অনেকের চোখেমুখে বিরক্তি ফুটে উঠেছিল। এদিন জোট প্রার্থীর সঙ্গে ছিলেন সিপিএমের মুর্শিদাবাদ জেলা সম্পাদক জামির মোল্লা সহ জোটের নেতা ও কর্মীরা। প্রথমে তিনি নওদা ডাঙাপাড়ায় পায়ে হেঁটে বেশ কিছুটা এলাকায় প্রচার করেন। এরপর ধরমপুর, হুলাসপুর হয়ে ডাঙাপাড়া বাটিতে জনসংযোগ ও প্রচার করেন। রাস্তার পাশে ও পথচলতি মানুষের সঙ্গে হাত মেলান, শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি ভোট প্রার্থনা করেন। এদিন তীব্র দাবদাহ উপেক্ষা করে বেলা ১২টা পর্যন্ত প্রথম দফার নির্বাচনী কর্মসূচি চালান। সিপিএমের জেলা সম্পাদক জামির মোল্লা বলেন, সেলিম সাহেব একজন প্রাক্তন সাংসদ। উনি সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হলে মুর্শিদাবাদ লোকসভার মানুষ উপকৃত হবেন। উনি এলাকার উন্নয়ন, একাধিক সমস্যার সমাধান ও দাবিদাওয়া আদায়ে রাস্তা ও সংসদ দুই জায়গায় ঝড় তুলতে পারবেন।
বুধবার মুর্শিদাবাদ থানার তেঁতুলিয়া পঞ্চায়েতের নওদা ডাঙাপাড়া শিবমন্দিরের সামনে থেকে প্রচার শুরু করেন জোট প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। প্রচার শুরুর নির্ধারিত সময় ছিল সকাল সাড়ে ৮টা। প্রার্থী প্রায় দেড় ঘণ্টা পর এসে পৌঁছন। চাঁদিফাটা রোদের মধ্যে ঠায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিলেন জোটের স্থানীয় নেতাকর্মীরা। প্রার্থীর দেরি দেখে অনেকের চোখেমুখে বিরক্তি ফুটে উঠেছিল। এদিন জোট প্রার্থীর সঙ্গে ছিলেন সিপিএমের মুর্শিদাবাদ জেলা সম্পাদক জামির মোল্লা সহ জোটের নেতা ও কর্মীরা। প্রথমে তিনি নওদা ডাঙাপাড়ায় পায়ে হেঁটে বেশ কিছুটা এলাকায় প্রচার করেন। এরপর ধরমপুর, হুলাসপুর হয়ে ডাঙাপাড়া বাটিতে জনসংযোগ ও প্রচার করেন। রাস্তার পাশে ও পথচলতি মানুষের সঙ্গে হাত মেলান, শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি ভোট প্রার্থনা করেন। এদিন তীব্র দাবদাহ উপেক্ষা করে বেলা ১২টা পর্যন্ত প্রথম দফার নির্বাচনী কর্মসূচি চালান। সিপিএমের জেলা সম্পাদক জামির মোল্লা বলেন, সেলিম সাহেব একজন প্রাক্তন সাংসদ। উনি সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হলে মুর্শিদাবাদ লোকসভার মানুষ উপকৃত হবেন। উনি এলাকার উন্নয়ন, একাধিক সমস্যার সমাধান ও দাবিদাওয়া আদায়ে রাস্তা ও সংসদ দুই জায়গায় ঝড় তুলতে পারবেন।
