পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
সকাল থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তায় ভোট গ্রহণ শুরু হয় বালুরঘাট লোকসভার অন্তর্ভুক্ত ইটাহার বিধানসভার ২৩৮টি বুথে। একাধিক বুথে ইভিএমে সমস্যার জন্য ভোট শুরু হতে দেরি হয়।
দুপুরে জয়হাট অঞ্চলের গোপালনগর গ্রামে নিজের বুথে ভোট দিতে যান মোশারফ। সেখানে তিনি অভিযোগ করেন, দুর্গাপুর অঞ্চলের রানাপুর ৩৯ নম্বর বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা আদিবাসী সম্প্রদায়ের ভোটারদের ‘বড়া ফুল মে ভোট ডালো’ বলে ভোটারদের প্রভাবিত করে। এরপর কমিশনে অভিযোগ করেন তিনি। দ্রুত রানাপুর বুথ থেকে জওয়ানদের সরিয়ে পুনরায় ভোট চালু হয়। মোশারফ বলেন, বড়া ফুল মানে কী, সবাই জানে। বাহিনীর নিরপেক্ষ থাকা উচিত ছিল।
বিজেপির অভিযোগ, ভোটের আগের রাতে ও ভোটের দিন সকালে ইটাহার বিধানসভার গুলন্দর ১ ও সুরুন ১ অঞ্চলের হিন্দু অধ্যুষিত বড়োবেল্লা, পাড়াহরিপুর, খরস্রোতা এলাকায় তৃণমূলের বাইক বাহিনী গ্রামে গ্রামে গিয়ে ভোটারদের ভয় দেখায়। বাহিনী চলে গেলে কে বাঁচাবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়। এই বিষয়ে সুকান্ত বলেন, ইটাহারে হিন্দুরা সংখ্যায় কম। সেখানে তাঁদের ভয় দেখানো হচ্ছে। মোশারফের কথায়, হাস্যকর অভিযোগ। ভোট বিজেপির পক্ষে হচ্ছে না বলে এসব মিথ্যা অভিযোগ করছেন। যাঁকে ইচ্ছা ভোট দেবেন। কাউকে ভয় দেখানো হয়নি।