ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
তবে বোমা উদ্ধারের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে গ্রামে। স্থানীয়দের দাবি, গ্রামের কিছু যুবক নদীতে মাছ ধরতে গেলে নদীর ধারে ব্যাগভর্তি বোমা নজরে আসে। গত শুক্রবার কোচবিহারে লোকসভা নির্বাচন শেষ হয়েছে। বাসিন্দাদের অনুমান, নির্বাচনে অশান্তি পাকাতে হয়তো কেউ বোমাগুলি মজুত করে রেখেছিল। কিন্তু কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকায় তা ব্যবহার করতে পারেনি। নির্বাচন শেষ হওয়ায় বোমাগুলি ফেলে দিয়ে যায়।
বোমাগুলি উদ্ধারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে শীতলকুচিতে। তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি একেঅপরকে দোষারোপ করেছে। এ নিয়ে তৃণমূলের শীতলকুচি ব্লক সভাপতি তপনকুমার গুহ জানিয়েছেন, ভোটের দিন বুথের সামনে পুলিসকে লক্ষ্য করে বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বোমা ছুড়েছিল। এতেই স্পষ্ট কারা এই কাজের সঙ্গে জড়িত। পুলিস ওই ঘটনায় ধরপাকড় শুরু করেছে, তাই রাতের অন্ধকারে বোমাগুলি বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই নদীর ধারে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায়।
যদিও বিষয়টি নিয়ে শীতলকুচির বিজেপি বিধায়ক বরেনচন্দ্র বর্মন বলেন, বোমা-গুলির সন্ত্রাসে বিজেপি বিশ্বাস করে না। গোটা বাংলাকে বোমা বারুদের স্তূপে পরিণত করেছে তৃণমূল। নিজেদের দোষ ঢাকতে বিজেপির বিরুদ্ধে মিথ্যা দায় চাপাচ্ছেন তৃণমূল নেতারা।