ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
‘বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট লুটের চক্রান্ত রুখতে পাড়ায় পাড়ায় প্রতিরোধ হবে’-হুঙ্কার ছাড়লেন বামেদের তরুণ প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। শুক্রবার তাঁর প্রচার ছিল হাওড়ার জগৎবল্লভপুরে। সকালে দক্ষিণ ঝাঁপড়দহ জোড়াকলতলা থেকে তিনি মিছিল শুরু করেন। উৎসাহী মানুষের ভিড় ছিল মিছিলে। প্রার্থী আবার বিকেলে ঘনশ্যামবাটি থেকে প্রচার শুরু করেন। মাড়ঘুরালি মহাকালতলার পথসভা করে তা শেষ হয়। শ্রীরামপুরের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী এবং বিদায়ী সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন সকালে জগৎবল্লভপুরে রোড শো করেন। আর বিকেলে ডোমজুড়ে তিনটি জনসভা করেন। সেখানে কল্যাণ বলেন, ‘বিজেপি এবং বাম, একটিই দল। তাদের একটাই লক্ষ্য, বাংলার সর্বনাশ। আর আমাদের লড়াই বাংলাকে বাঁচানোর।’ শ্রীরামপুরের বিজেপি প্রার্থী কবীরশঙ্কর বসু এদিন জাঙ্গিপাড়া বিধানসভার বিরাট এলাকাজুড়ে প্রচার করেন। চায়ের আসরেও প্রচার করেন তিনি। রাতে মুণ্ডলিকা বাজারে পথসভা করে তাঁর প্রচারপর্ব শেষ হয়।
হুগলির বিদায়ী সাংসদ এবং বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় শুক্রবার সকালে দিগসুঁই হোয়েরায় প্রচার করেন। বিকেলে চন্দননগর পুরসভার একাধিক এলাকায় বাইকে চেপে ঘোরেন। তিনি বলেন, ‘বাংলা থেকে তৃণমূল কংগ্রেসকে বিদায় দিতে মানুষ জোট বাধছে।’ অন্যদিকে তৃণমূলের হুগলির তারকা প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন প্রচার করেননি। তাঁর হয়ে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা রাস্তায় প্রচার করেন। হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী মনোদীপ ঘোষ বলাগড়ের একতারপুর থেকে সিজাকামালপুরে প্রচার করেন। তার প্রচারে বাম নেতা-কর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা গিয়েছে।
অন্যদিকে হাওড়া লোকসভার সিপিএম প্রার্থী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় এদিন পাঁচলা বিধানসভার বেলডুবি সহ একাধিক পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচার করেন। হাওড়ার তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন প্রচার করেননি। তবে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা প্রচার করেছেন। বিজেপির প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী এদিন পাঁচলায় রোড শো করেন।