সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
তাঁর মন্তব্য, ২০১৬ সালে রাজ্যে দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসার পর তৃণমূল সরকার বালুরঘাটে বিমানবন্দর করেছে। কিন্তু কেন্দ্র বিমান চালানোর অনুমতি দিচ্ছে না। মোদি বাংলার কিছু জানেন না, টেলিপ্রম্পটারে তাঁকে যা দেওয়া হয়েছে, সেটাই বলেছেন।
বিপ্লবের দাবি, এয়ারপোর্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়া বিমান চালানোর ছাড়পত্র না দেওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে একটি বেসরকারি সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা বিমান চালানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে। বিজেপি যে ভাঁওতা দিয়ে চালাচ্ছে, তার আরও একবার প্রমাণ মিলল আজ।
মোদির সভার দিনই বিপ্লব বালুরঘাটে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত একাধিক কর্মসূচি নিয়ে ভোট প্রচার করেন। এদিন সকালে বজরংবলী মন্দিরে পুজো দিয়ে রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রম সংঘে গিয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেন বিপ্লব। বালুরঘাট আদালতে গিয়ে বার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। রাতে বাইক মিছিল শহরের হাইস্কুল মাঠ থেকে বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে শেষ হয়। কর্মসূচির শেষে যানচালক, কাঠমিস্ত্রি, লোকশিল্পী, মতুয়া সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিপ্লব।
তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১৬ সালে বিমান পরিষেবা চালুর উদ্যোগ নেন। তিনি তার আগে হেলিকপ্টার চালু করেছিলেন। নতুন করে ফের বিমান পরিষেবা চালু নিয়ে রাজ্য সরকার উদ্যোগ নিয়েছিল। পরিকাঠামো তৈরি করে রাইটসকে বিমানবন্দরের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সেই সংস্থা এবং পরিবহণ দপ্তরের আধিকারিকরা বিমানবন্দর পরিদর্শন করে গিয়েছেন। কী কী পরিকাঠামো তৈরি করতে হবে, তা নিয়ে প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়ার পর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তৃণমূলের দাবি, বিমান পরিষেবা চালু নিয়ে কেন্দ্রের চেষ্টা তো দূর, কোনও সাহায্য পর্যন্ত করেনি।