বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
চাষিদের কথায়, সাধারণত এপ্রিল থেকেই পুরোদমে তরমুজ তুলে বাজারে পাঠানোর কাজ শুরু হয়। বৃষ্টি হলে তরমুজের স্বাদের পরিবর্তন হয়। তখন তরমুজের চাহিদা কমে যায়। এখন জমি থেকে তরমুজ তোলার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। শীতলকুচি থেকে প্রতিদিন কয়েক কুইন্টাল তরমুজ পাইকারি দরে শিলিগুড়ির মাল্লাগুড়ি রেগুলেটেড মার্কেটে যাচ্ছে। সেখান থেকে বিভিন্ন জায়গায় তরমুজ পাঠানো হচ্ছে। এছাড়াও স্থানীয় বাজারগুলিতেও এই তরমুজ বিক্রি হয়।
শীতলকুচির পূর্ব সর্বেশ্বর গ্রামের তরমুজ চাষি দীপঙ্কর বর্মন বলেন, এবছর তরমুজের ফলন প্রত্যাশা মতো হয়নি। আগে থেকে পাইকাররা তরমুজ কেনার কথা জানিয়ে রেখেছিলেন। সাধারণত দু’হাজার গাছ লাগালে প্রায় ১৪-১৫ টন তরমুজ উৎপাদন হয়। কিন্তু এবছর ৮-৯ টন তরমুজ উৎপাদন হয়েছে। তাই সেরকম আয় হচ্ছে না। বাকি চাষিদেরও একই অবস্থা।