সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এদিন সকাল ১১টা নাগাদ ইংলিশবাজার শহরের রথবাড়ি এলাকায় দক্ষিণ মালদহের কংগ্রেস নেতা-কর্মীরা সমবেত হন। উত্তর মালদহের হাত শিবিরের লোকজন পুরাতন মালদহের সাহাপুর এলাকায় জমায়েত করে। কংগ্রেস প্রার্থীরা সকাল থেকে বিভিন্ন ধর্মীয় স্থানে প্রার্থনা করেন। পরে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে মিছিল শুরু করেন। বেলা ১২টা নাগাদ জেলা কালেক্টরেট চত্বরে মিছিল পৌঁছয়।
ঈশা খান চৌধুরী বলেন, এবারের ভোটে দিল্লির মসনদ থেকে এনডিএ সরকারকে উৎখাত করতে না পারলে দেশ বিপন্ন হবে। ইউপিএ জমানায় গঙ্গা ভাঙন রোধ সহ জেলার একাধিক উন্নয়নমূলক কাজের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছিল। পরে সেসব বাতিল করা হয়। তার জবাব দক্ষিণ মালদহের মানুষ ইভিএমে দেবে।
এদিকে উত্তর মালদহে বিজেপি ও তৃণমূল সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়ে ভোট টানতে চাইছে বলে কংগ্রেস প্রার্থী মোস্তাক আলম অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, ভোটে নিশ্চিত পরাজয় বুঝতে পেরে কেন্দ্র ও রাজ্যের শাসক দল সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে। গত লোকসভা নির্বাচনে উত্তর মালদহের ভোটাররা কিছুটা বিভ্রান্ত হয়েছিলেন। সেই কারণে বিজেপি জয়লাভ করেছিল। তবে এবার বাসিন্দারা আর সেই ভুল করবেন না। ফলে উত্তর মালদহে আমরা রেকর্ড ভোটে জয়লাভ করব। মালদহ জেলা তৃণমূল সহ সভাপতি দুলাল সরকার (বাবলা) বলেন, দলের তরফে গত পাঁচ বছর ধরে আমি উত্তর মালদহের চারটি ব্লকে সংগঠন দেখভাল করেছি। ওই লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূল আগের তুলনায় এখন অনেক শক্তিশালী হয়েছে। ফলে তৃণমূলের কাউকে ভয় দেখানোর প্রয়োজন নেই। আসলে কংগ্রেস ক্ষয়ীষ্ণু হতে হতে ক্রমশ সাইনবোর্ডে পরিণত হয়েছে। ভোটে নিশ্চিত পরাজয় বুঝে ওরা আগাম অজুহাত খাড়া করছে।
বিজেপির উত্তর মালদহ লোকসভা কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা অজয় গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, অতীতে কারা সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাত, তা হরিশ্চন্দ্রপুর ও আশপাশের এলাকার মানুষ জানে। মানুষের মনে পদ্মফুল জায়গা করে নিয়েছে। ফের আমাদের দলের প্রার্থী ওই কেন্দ্রে জিতবেন।