সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
মানিকবাবু এবং তাঁর স্ত্রী দু’জনেই দীর্ঘদিন থেকে তৃণমূল করেন। একাধিকবার কাউন্সিলার নির্বাচিত হয়েছেন। গত পুরসভা নির্বাচনে দলের কাছে মানিকবাবু ১৫ ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডে দু’টি টিকিট দাবি করেন। দল ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে তাঁর স্ত্রীকে টিকিট দেয়। কিন্তু ১১ নম্বর ওয়ার্ডে মানিকবাবুকে টিকিট না দেওয়াতে বিক্ষুব্ধ হয়ে নির্দলে দাঁড়িয়ে জয়ী হন। কিছু দিন থেকেই জল্পনা ছড়িয়েছিল, মানিকবাবু বিজেপিতে যেতে পারেন। তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল, মন্ত্রী গোলাম রব্বানি চেষ্টা করেছিলেন মানিকবাবুকে দলে ফেরানোর। কিন্তু তাতে সফল হননি।
এদিন বিজেপিতে যোগদানের পর মানিকবাবু বলেন, দু’বছর থেকে নির্দলে ছিলাম। এবার দলে যোগ দিয়েছি।
একই পরিবারে স্বামী-স্ত্রী আলাদা আলাদা দলে। এই প্রসঙ্গে মানিকবাবু বলেন, রাজ্যে এমন অনেক পরিবার আছে, যেখানে স্বামী, স্ত্রী দুই দল করেন। রাজনীতিতে সবাই নিজস্ব চিন্তাভাবনা,ভিন্ন মতাদর্শ পোষণ করতেই পারে। তাতে পারিবারিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল বলেন, আমরা চেষ্টা করেছিলাম মানিকবাবুকে দলে ফেরানোর জন্য। তিনি বিজেপিকে কথা দিয়ে ফেলেছিলেন। তিনি বিজেপিতে গেলেও দলে কোনও প্রভাব পড়বে না। বিজেপির জেলা সহ সভাপতি সুরজিত্ সেন বলেন, মানিক আসাতে দলের শক্তি বাড়ল।