পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে খবর, রাজারহাটের বিষ্ণুপুরের বাসিন্দা ওই ব্যক্তির নাম কমল দাস। গত বছর জামাই ষষ্ঠীর আগের দিন ঘটনাটি ঘটে। কাঠের কাজ করতে গিয়ে ভারী একটি মেশিন কমলবাবুর বাম হাতের বুড়ো আঙুলের উপর গিয়ে পড়ে। কমলবাবু বলেন, ‘আঙুলে শুধুমাত্র হাড়টা ছিল। এরপর কাটা আঙুলটা নিয়ে আমি যাই আর জি কর-এ। সেখানকার প্লাস্টিক সার্জারির ডাক্তাররা অপারেশন করে জুড়ে দেন।’ তিনি বলেন, ‘দেখুন, আমাদের কাঠের কাজে দু’টি হাতের সব ক’টি আঙুলেরই দরকার পড়ে। বুড়ো আঙুলটা না জুড়লে নিজের পেশায় রীতিমতো বিপদে পড়তাম। আমি সংসারী মানুষ। রুজি-রুটি জোগাড় করাই দুষ্কর হতো।’
বুড়ো আঙুলটা কি আগের মতো নাড়াতে পারছেন? কমলবাবু বলেন, ‘অনেকটাই আগের মতো ওই আঙুল ব্যবহার করতে পারছি। আয়ার খরচ বাদে কোনও খরচ পড়েনি। অপারেশন খরচ, ডাক্তারবাবুদের খরচ কিছুই লাগেনি। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড আছে। তাই দেখিয়ে পুরো চিকিৎসাটাই হয়েছে।’ চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, আঙুল জুড়ে দেওয়ার পরও বহুক্ষেত্রে সেই আঙুল দিয়ে আর কাজ করতে পারেন না অনেকে। জোড়ার জায়গা কালো হতে শুরু করে। শেষে যেই কে সেই অবস্থা হয়। কমলবাবুর ক্ষেত্রে নিখুঁতভাবে আঙুলটি জুড়ে গিয়েছে। উনি সব কাজও করতে পারছেন।