পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
সব্যসাচীবাবু বলেন, ‘একটি এজেন্সি মারফত হাওড়া ময়দান মেট্রো চ্যানেলে আমরা বিজ্ঞাপন দিয়েছিলাম। জয়ী হলে হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায় মহিলা মর্যাদা কেন্দ্র এবং মহিলা আত্মরক্ষা সমিতি তৈরি করার প্রতিশ্রুতির প্রচার ছিল সেখানে। মহিলা আত্মরক্ষার বিষয়টি দেখেই ঘুম উড়ে গিয়েছে তৃণমূলের। ওই বিজ্ঞাপন সরিয়ে নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট এজেন্সিকে চাপ দিচ্ছে তারা। অগ্রিম টাকা দিয়ে চুক্তি করা হলেও এজেন্সির তরফে আমাদের জানানো হয়েছে, তাদের এই বিজ্ঞাপন না দেওয়ার জন্য ভয়ানক চাপ দেওয়া হচ্ছে। তাদের হুমকিতেই বিজ্ঞাপনটি তুলে দেওয়া হয়েছে। এই আমাদের হাওড়ার অবস্থা।’
তৃণমূলের সিএএ বিরোধিতা নিয়ে সুর চড়িয়ে বাম প্রার্থী বলেন, ‘২০১৫ সালে তৃণমূল পরিচালিত হাওড়া পুরসভা এনপিআরের কাজ করিয়েছিল। তখন হাওড়ার মেয়র ছিলেন এবারের বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তী। সাংসদ ছিলেন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। অর্থাৎ তৃণমূল এবং বিজেপির এজেন্ডা এক।’ তৃণমূল অবশ্য বিলবোর্ড খোলানোর জন্য চাপ দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তাদের দাবি, মহিলাদের মর্যাদা দিতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার তৈরি করেছেন। তৃণমূলের শাসনে মহিলারা নিরাপদ।