শুক্রবার থেকে শুরু হয়ে গেল বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ। বিশেষভাবে সক্ষম ও ৮৫ বছরের বেশি বয়সের যে ভোটাররা বাড়িতে বসেই ভোট দেওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেছিলেন, তাঁদের ভোট নেওয়া হয়েছে এদিন।
গঙ্গায় বান এলেই ভাসে কালীঘাটের একাধিক রাস্তা। বর্ষার সময় ভোগান্তি স্বাভাবিকভাবে বেশি হয়। বিশেষ করে গড়িয়ামুখী টালিনালার বাম দিকে ৮৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন রাস্তা ষাঁড়াষাঁড়ি বানের সময় জলমগ্ন হয়ে পড়ে। কালীঘাট রোডেও জল উঠে যায়।
অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্যতিথিতে শ্রীরামপুরের মাহেশের জগন্নাথ মন্দিরে শুরু হল চন্দনযাত্রা উৎসব। ৬২৮ বছরের প্রাচীন এই মন্দিরে এদিন জগন্নাথ-বলরাম-সুভদ্রার চন্দননযাত্রাকে কেন্দ্র করে প্রচুর পুণ্যার্থীর সমাগম হয়।
শুক্রবার হুগলির বাঁশবেড়িয়া ও মগরায় একসঙ্গে অভিযান চালাল আয়কর দপ্তর। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে সকাল সকাল একাধিক ব্যবসায়ীর বাড়ি ও অফিসে হানা দেন তাঁরা। রাত পর্যন্ত সেই অভিযান চলেছে। কেন অভিযান, বেআইনি কিছু নথি মিলেছে কি না, তা নিয়ে আয়কর কর্তারা মুখ খোলেননি।
পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রুদ্ধদ্বার কক্ষে শুরু হল যাদবপুর র্যাগিং কাণ্ডের বিচার। শুক্রবার আলিপুর আদালতে বিচারক সুদীপ্ত ভট্টাচার্যের এজলাসে কড়া নিরাপত্তায় এই বিচার চলছে। ১২ জন অভিযুক্তকে এদিন আদালতে হাজির করা হয়নি। তারা জেলে বসেই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুনানি প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়। এই মামলায় যিনি ঘটনাস্থলের নকশা এঁকেছিলেন, কলকাতা পুলিসের সেই প্ল্যানমেকার এদিন সাক্ষ্য দেন। তিনি তাঁর আঁকা স্কেচ আদালতে শনাক্ত করেন। তবে তাঁর জেরাপর্ব অসমাপ্ত রয়েছে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ১৩ মে।
এদিন ভয়ঙ্কর গরমের মধ্যেও এই মামলাকে ঘিরে কোর্ট চত্বরে ভিড় জমিয়েছিলেন বেশ কিছু মানুষ। এদিকে, বিশেষ সরকারি আইনজীবী হিসেবে সম্প্রতি এই মামলায় রাজ্য সরকার নিযুক্ত করেছিল বিভাস চট্টোপাধ্যায়কে। তাঁকে এদিন আচমকা এই মামলা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যা নিয়ে আলিপুর আদালতে শোরগোল পড়ে যায়। কী এমন হয়েছিল যে, এই মামলা থেকে তাঁকে সরাতে হল? তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘রাজ্য সরকার এই মামলায় কেন আমাকে নিয়োগ করল, আর কেনই বা সরিয়ে দিল, তা বুঝতেই পারলাম না। সত্যিই অবাক লাগছে’। তাঁর কথায়, ‘এই মামলার বিচার ভালোভাবে চলুক, এটা চাই’।
এদিন ভয়ঙ্কর গরমের মধ্যেও এই মামলাকে ঘিরে কোর্ট চত্বরে ভিড় জমিয়েছিলেন বেশ কিছু মানুষ। এদিকে, বিশেষ সরকারি আইনজীবী হিসেবে সম্প্রতি এই মামলায় রাজ্য সরকার নিযুক্ত করেছিল বিভাস চট্টোপাধ্যায়কে। তাঁকে এদিন আচমকা এই মামলা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যা নিয়ে আলিপুর আদালতে শোরগোল পড়ে যায়। কী এমন হয়েছিল যে, এই মামলা থেকে তাঁকে সরাতে হল? তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘রাজ্য সরকার এই মামলায় কেন আমাকে নিয়োগ করল, আর কেনই বা সরিয়ে দিল, তা বুঝতেই পারলাম না। সত্যিই অবাক লাগছে’। তাঁর কথায়, ‘এই মামলার বিচার ভালোভাবে চলুক, এটা চাই’।
