ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
স্থানীয় ও দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে ডানকুনির মোল্লাবেড়ের ওই গোডাউন তথা প্যাকিং হাউসে কাজ চলছিল। সেখানে কিছু রাসায়নিক, শিশুদের ডায়পার, ওআরএসের মতো সামগ্রী মজুত করা ছিল। প্রচুর সংখ্যায় পেপার বোর্ডের প্যাকিং বাক্সও সেখানে মজুত ছিল। কাজ চলাকালীনই কর্মীরা আগুন দেখতে পান। তাঁরা দ্রুত গোডাউন ছেড়ে বেরিয়ে যান। তখনই দমকলকে খবর দেওয়া হয়। প্রথমে দমকলের চারটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসে। ততক্ষণে আগুন দাউদাউ করে জ্বলতে শুরু করেছে। প্রচুর দাহ্যবস্তু থাকায় আগুন আয়ত্বে আনতে বেগ পেতে হয়। তারপর আরও তিনটি ইঞ্জিন আনা হয়। শেষ পর্যন্ত ১১টি ইঞ্জিন ব্যবহার করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে হয়।
দমকল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই এলাকায় জলের উৎস না থাকার কারণেও সমস্যা হয়েছে। মূলত, শর্ট সার্কিট থেকে আগুন ধরেছিল। তবে দাহ্যবস্তু প্রচুর ছিল বলে আগুন ভয়াবহ আকার নেয়। গোডাউনের ম্যানেজার আশিস কর বলেন, গোডাউন পুরোপুরি ছাই হয়ে গিয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির হিসেব চলছে।