সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
সকলে মিলে আনন্দ করাই মুখ্য: গৌরব
জামাইষষ্ঠী আমার শাশুড়ি মায়ের কাছেই স্পেশাল। পুজো হোক অথবা জামাইষষ্ঠী— সব উৎসবই আমার কাছে পরিবারের সকলের সঙ্গে আনন্দ করার অবসর। এই সব বিশেষ দিনে সবাই মিলে আনন্দ করা এবং সেই আনন্দে সামিল হওয়া, অংশগ্রহণ করা আমার কাছে বড় ব্যাপার। জামাইষষ্ঠীতে খাবারের আয়োজন হয় দেখার মতো। আমি সব রকম বাঙালি খাবার খেতে পছন্দ করি। তবে একপদে বাঙালি রান্নাই আমার বেশি পছন্দের। ধরুন, ভেটকি মাছের কালিয়া হোক অথবা ইলিশ মাছের ঝাল, সেটা দিয়েই ভাত খেতে পছন্দ করি। কিন্তু এই দিনটা তো খুব স্পেশাল, অনেক কিছু খেতেই হয়। তবে এক পদের রান্নাই আমার বেশি পছন্দের।
জামাইষষ্ঠী মানেই কব্জি ডুবিয়ে খাওয়া: নীল
আজকের দিনে যে কোনও অনুষ্ঠান সকলে মিলে একসঙ্গে সেলিব্রেট করা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। আমার কাছে এই কারণেই জামাইষষ্ঠী স্পেশাল। আমার শাশুড়ি মা, তৃণা আমরা সকলে মিলে দিনটা সেলিব্রেট করি। আজকাল আমরা সবাই এত ব্যস্ত, কাজের মধ্যে সব সময় থাকি, তাই সব সময় সকলের সঙ্গে দেখা হয় না। কিন্তু এই স্পেশাল দিনগুলোতে পরিবারের সকলের সঙ্গে বসে খাওয়া, হই হুল্লোড় করা, একসঙ্গে সময় কাটানো, এটা খুব ভালো লাগে। আজ কব্জি ডুবিয়ে ভালো-মন্দ খাওয়া হবে। জামাইষষ্ঠীর খাবারের মেনু দেখে আর ডায়েটের কথা মাথায় রাখি না। আমার বাঙালি খাবার খেতে বরাবরই ভালো লাগে। হলুদ পোলাও, মাটন আর আমের চাটনি— আমার আর তৃণার দু’জনেরই পছন্দ। আজ দেখা যাক কী সারপ্রাইজ রয়েছে।