সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
লেখক মাধ্যম
টেলিভিশন ধারাবাহিকে আগের মতো পরিচালকের দাপট আর নেই। সম্প্রচারকারী চ্যানেলের হাতেই প্রকৃত নিয়ন্ত্রণের চাবিকাঠি। সেকথা মেনে নিয়ে ভরতের বিশ্লেষণ, ‘আমার কাছে টেলিভিশন চ্যানেল সবসময়ই রাইটার্স মিডিয়া। ফিল্ম ডিরেক্টর্স মিডিয়া।’
ভালো ভিলেন
বাংলা ছবিতে কি ভিলেনের খরা? এই অপবাদটি একদমই মানেন না ভরত। তাঁর মতে, ‘ভালো অভিনেতা আছে। যাঁরা নেগেটিভ রোল করেন। রজতাভ দত্ত, রাজেশ শর্মার মতো অভিনেতা তো আছেন। তাঁদের ব্যবহার করার মতো পরিচালক কোথায়?’
বাংলাই বসতি
রামগোপাল ভার্মা থেকে শুরু করে প্রদীপ সরকারের মতো পরিচালকের সঙ্গে হিন্দি ছবি করেছেন ভরত। তবুও মুম্বই ছেড়ে কলকাতা তথা বাংলায় ফেরার কারণকে ভরত ‘উপরওয়ালার ইচ্ছে’ বলেই বিশ্বাস করেন। ‘হয়তো এভাবেই আমার জীবনের চিত্রনাট্য লিখে রেখেছেন ঈশ্বর। ২০০৫-এ গেছিলাম, ২০১৪ তে ফিরে এলাম।’
হতাশ পণ্ডিত
জন্ম কলকাতায় হলেও পারিবারিক পরম্পরায় ভরত তো আদপে ভূস্বর্গের ভূমিপুত্র। তাই ৩৭০ ধারা রদের কথা উঠলেই এক বুক হতাশা উথলে ওঠে কাশ্মীরি পণ্ডিত ভরত কলের কণ্ঠে। ‘একটা হিন্দু পরিবারের কথা বলুন তো যাঁরা ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পরে কাশ্মীরে নিজের ভিটেতে পুনরায় বসবাস করতে পেরেছে? একটাও পাবেন না। যদি এক দেশ হয় এক নিয়ম হয়, তাহলে সিকিম, অরুণাচল বা হিমাচল প্রদেশের ক্ষেত্রেও সেটা কার্যকর হওয়ার কথা। কাশ্মীরি ব্রাহ্মণ স্বাধিকারের জায়গা কোনও দিনই পায়নি, ভবিষ্যতেও পাবে না।’