যে কোনও ব্যবসায় শুভ ফল লাভ। বিশেষ কোনও ভুল বোঝাবুঝিতে পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। অর্থপ্রাপ্তি হবে। ... বিশদ
ইমিউনিটি: নারীর গড় আয়ু পুরুষের তুলনায় বেশি। পুরুষের তুলনায় নারীর হার্টের অসুখ হয় কম। দুর্যোগেও নারীর টিকে যাওয়ার হার বেশি। এমনকি সাত মাসে ভূমিষ্ঠ হওয়া শিশুদের ভেতর কন্যাসন্তানদের ‘বেঁচে থাকার হার’ বেশি। বেলজিয়ামের জেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা জানাচ্ছে, উপরিউক্ত ঘটনাগুলোর সঙ্গে নারীর এক্স ক্রোমোজোমের সংযোগ রয়েছে!
স্মৃতিশক্তি: দিনক্ষণ, মানুষের মুখ, নাম ও ঘটনা মনে রাখতে পারে বেশি নারী। মুখস্থবিদ্যাতেও তাঁরা পুরুষের চেয়ে এগিয়ে! বিশেষ করে মানুষের মুখ ও ঘ্রাণ মনে রাখার ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে ঢের এগিয়ে নারী।
সহ্যক্ষমতা: কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় উঠে এসেছে, নারীর মতো ব্যথা পুরুষ সহ্য করতে পারে না। এর সঙ্গে অবশ্য নারীর মাতৃত্বের সরাসরি সংযোগ আছে। এখানে একটা মজার তথ্য আছে। যদিও নারীর স্মৃতিশক্তি পুরুষের চেয়ে ভালো, তবে নারী ব্যথার স্মৃতি সহজে ভুলে যায়। অন্যদিকে পুরুষকে ব্যথার স্মৃতি তাড়া করে বেড়ায়। এ কারণেও পুরুষ ব্যথা কম সহ্য করতে পারে।
রং সংবেদনশীলতা: নারীর ‘রং ভাণ্ডার’ পুরুষের চেয়ে ঢের বেশি। কাছাকাছি দু’টি রংকে অনেক পুরুষই ভিন্ন করতে পারবে না। সেখানে নারীরা ওই দু’টি রং-এর আলাদা তরঙ্গদৈর্ঘ্য মনে রাখতে পারেন। ব্রুকলিন কলেজের গবেষণা যদিও বলছে, নারীর এই রং দেখার বিষয়টি অনেক বেশি মানসিক!
বায়োলজিক্যাল ক্লক: দেহঘড়ির ওপর গবেষণা করে ২০১৭ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন দুই বিজ্ঞানী। নারীর ক্ষেত্রে দেহঘড়ি অধিক সক্রিয়। এ কারণে নারীর ভোরে ঘুম থেকে ওঠার প্রবণতাও বেশি। কেননা, এটি প্রকৃতির নিয়মের সঙ্গে ছন্দ মিলিয়ে চলতে পছন্দ করে।
কম ঘুমিয়ে বেশি পরিশ্রম: পুরুষ শারীরিকভাবে অধিক শক্তিশালী হলেও কম ঘুমিয়ে ভালো ‘পারফরমেন্স’-এ এগিয়ে নারীরাই। শারীরিক ও মানসিক—দুই দিক থেকেই কম ঘুমিয়ে বেশি পরিশ্রম করতে পারেন মেয়েরা।