মেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম যোগ আছে। সন্তানের আবদার মেটাতে অর্থ ব্যয়। ধর্মকর্মে মন আকৃষ্ট হবে। ... বিশদ
ভিড় এড়ান, সুইমিং পুলেও যাবেন না: আপাতত করোনার মতোই এই ভাইরাসের ক্ষেত্রেও ভিড়যুক্ত এলাকা এড়িয়ে চলতে হবে। পরতে হবে মাস্ক। সুইমিং পুল এড়িয়ে চলুন। বারে বারে হাত ধোওয়া জরুরি।
ওআরএস জরুরি: ওআরএস এবং লিকুইড ফুড বেশি খেতে হবে। একটু বড় শিশুরা এই ভাইরাসে তেমন ভাবে আক্রান্ত হচ্ছে না। হলেও সামান্য গলায় ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিচ্ছে।
সংক্রমণ বেশি চার বছরের কম বয়সে: চার বছরের কম বয়সি শিশুরা এই ভাইরাসে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। পাঁচ বছরের শিশুর অ্যান্টিবডি গ্রো করে যায়। তাদের ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি হওয়ার আশঙ্কা অনেকটা কম। এছাড়া একেবারে সদ্যোজাত শিশুদের ক্ষেত্রেও মেটারনাল অ্যান্টিবডি থাকে তার ফলে তারাও সেভাবে আক্রান্ত হয় না। মূলত ছমাস থেকে চার বছরের শিশুরাই বেশি আক্রান্ত হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে
হার্ট, ব্রেনও: অ্যাডিনোর জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে হার্ট, ব্রেন, লিভার, কিডনি। উপসর্গ হল শুকনো কাশি, প্রবল জ্বর, চোখ লাল হয়ে যাওয়া। তখনই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। মোটের উপর কোনও অরগ্যানকে ক্ষতি করার আগেই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
তথ্য সহায়তা:
ডাঃ জ্যোতির্ময় পাল