Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

রসগোল্লার ভূতভোজন 
দেবল দেববর্মা

এই গল্পটা শুনেছিলাম আমার বাবার মুখে, তা সে বহুকাল আগের কথা। তখন এত বাস-ট্রাক বা ছোটখাট লরি যাকে কলকাতার লোকে এখন ছোটহাতি বলে, সে-সবের এমন রমরমা ছিল না। আর গ্রামাঞ্চলের কথা আলাদা। সেখানে পদব্রজে যাওয়া ছাড়া গত্যন্তর নেই। গাড়ি বলতে গো-শকট। বাবা চাকরি করতেন পুলিস ডিপার্টমেন্টে। লম্বা-চওড়া চেহারা। ছাতি, তা কম নয়, প্রায় পঞ্চাশ ইঞ্চির কাছাকাছি। তখনকার দিনে পঞ্চান্ন বছরেই রিটায়ারমেন্ট ছিল। অর্থাৎ অবসর নিতে হতো। বাবাও একদিন পুলিসের চাকরি থেকে রিটায়ার করে আমাদের গ্রামের বাড়িতে ফিরে এলেন। পুলিসে কাজ করার সময় বাবার একজন বিশ্বস্ত আর্দালি ছিল। বাবা যেখানেই বদলি হতেন তাকেও সেখানে বদলি করে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা বাবাই করতেন। লোকটির নাম জয়নাল— জয়নাল সিং, বাড়ি বোধহয় সম্ভবত ইউ.পি-র কোনও গ্রামে। যে কোনও ভাবেই হোক জয়নাল বাংলার পুলিস ফোর্সে কাজ পেয়ে গেল। এবং তার পর থেকে ছায়ার মতো বাবার সঙ্গে এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় ঘুরেছে।
বাবার রিটায়ারমেন্ট করার সময় জয়নাল এসে বলল,— বাবার সঙ্গে সে-ও চাকরি থেকে অবসর নিতে চায়, শুধু তাই নয়, রিটায়ার করে সে বাবার সঙ্গে আমাদের গ্রামের বাড়িতে গিয়ে থাকবে বলে জানাল। কারণ তার তিন কুলে কেউ আছে বলে জয়নাল অন্তত মনে করতে পারল না। বাবার সঙ্গে জয়নালও আমাদের গ্রামের বাড়িতে এসে পরিবারের একজন সদস্য হয়ে গেল।
জয়নালকে পেয়ে বাবার অবশ্য অনেক সুবিধে হয়েছিল। আমাদের জমিজমা, খেত-খামার যা ছিল জয়নাল সবই দেখে নিল। তারপর চাষ-বাসের তদারকি, শুনো জমিতে রবিশস্যের ঠিকমতো ফলন কিংবা ফলের গাছে সময়ে ফল হচ্ছে কি না সবই সে দেখাশুনো করতে লাগল। এরই মধ্যে হঠাৎ একদিন জমি-জমা সংক্রান্ত কাজে বাবাকে সোনামুখী যেতে হল। বলা বাহুল্য জয়নালও তার সঙ্গী হল। সোনামুখীতে ছোট-বড় অনেক সরকারি অফিস, থানা, ব্যাঙ্ক, হাইস্কুল, বড় পোস্ট-অফিস সবই আছে, বাবা যে অফিসে কাজের জন্য গিয়েছিলেন সেই অফিসার সেদিন অন্য কাজে বাঁকুড়া গিয়েছিলেন। হেড-ক্লার্ক বলল— বাঁকুড়া গেলেও সাহেব নিশ্চয় বেলা তিনটের মধ্যে ফিরে আসবেন। কিন্তু বিকেল গড়িয়ে সন্ধে হতে চলল, অফিস ছুটির সময় প্রায় অতিক্রান্ত। কিন্তু সাহেব মানে সেই অফিসারের দেখা নেই। খবর নিয়ে জানা গেল পথের মধ্যে হঠাৎ বাসটার কল-কব্জা বিগড়ে যেতেই মেকানিকের অপেক্ষায় বাসসুদ্ধ সবাই হা-পিত্যেশ করে বসে রয়েছে। কখন, কতক্ষণ পরে যে বাস আবার চালু হবে তা কেউ বলতে পারবে না।
অগত্যা গ্রামে ফেরা ছাড়া উপায় নেই। সন্ধে প্রায় নেমেছে, রাত্তিরটা হয়তো কোনও দোকানের দাওয়ায় শুয়ে কাটিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু সারারাত্তির মশার কামড়। তারপর উপবাস। ব্যাপারটা বাবার ঠিক মনঃপূত হয়নি, বাবার কাছে একটা পকেট-ঘড়ি থাকত। সেটা বের করে বাবা দেখলেন প্রায় ছ’টা বাজে। এখনই রওনা দিলে ঘণ্টা চার বাদে নিশ্চয় বাড়ি পৌঁছানো যাবে।
জয়নাল শুনে বলল— ‘বাবু, আজ ভরা অমাবস্যা। এই রাত্তিরবেলা দশ মাইল রাস্তা পেরিয়ে বাড়ি যাবেন?’
বাবা তার আশঙ্কাকে নস্যাৎ করে দিয়ে বললেন, — ‘এতদিন পুলিসে কাজ করেও তোর দেখছি ভূতের ভয় যায়নি।’
তারপরই ওকে তাড়া দিয়ে বললেন, —‘চল চল, বেরিয়ে পড়া যাক। রাত দশটার মধ্যে নিশ্চয় বাড়ি পৌঁছে যাব।’
রওনা হবার আগে বাবা সোনামুখী বাজারের বড় ময়রার দোকান থেকে টেনিস বল সাইজের পঁচিশটা রসগোল্লা কিনলেন। তখন সস্তাগণ্ডার দিন। পঁচিশটা বড় সাইজের রসগোল্লার দাম কত নিয়েছিল বাবার মুখে সে কথা শুনলেও এখন আর মনে নেই। মিষ্টির হাঁড়িটা এক কাঁধে বসিয়ে জয়নাল সামনে হাঁটতে লাগল। তার পিছনে বাবা, হাতে সেই তেল চুকচুকে হাতচারেক লম্বা শক্তপোক্ত লাঠি।
সোনামুখী ছাড়িয়ে দু’জনে পায়ে-চলা পথ ধরে হাঁটতে শুরু করল। দু-পাশে গাছপালা, জঙ্গল। প্রায় ঘণ্টা দেড় হাঁটবার পর কোচডি গ্রামটা পিছনে পড়ে রইল। গ্রামের শেষে কোচডির মহাশ্মশান। সেটা পেরিয়ে আসার পরই বাবার মনে হল, রসগোল্লার হাঁড়িটা ডান কাঁধে নিয়ে হাঁটার সময় জয়নাল যেন টলছে। একবার ডান দিকে রাস্তার একপাশে আবার তারপরই রাস্তার বাঁদিকে চলে যাচ্ছে। ওর এই টলটলায়মান অবস্থা দেখে বাবা খুব অবাক হলেন। তবে জয়নাল যে নেশা-টেশা করে একথা তিনি কস্মিনকালেও শোনেননি। তবে?
জিজ্ঞেস করতেই জয়নাল পিছন ফিরল। বলল— ‘বাবু কোচডির শ্মশানটা পেরিয়ে আসার পরই কারা যেন আমার সঙ্গে হাঁটছে। কখনও আমাকে ঠেলে ডান দিকে নিয়ে যাচ্ছে আবার কখনও বাঁ-দিকে টানছে। মনে হয় ওদের নজর এই রসগোল্লার হাঁড়িটার ওপর। আমার কাঁধের ওপর থেকে যদি এই রসগোল্লার হাঁড়িটা মাটিতে ফেলে দিতে পারে তাহলেই ওদের ইচ্ছেটা পূর্ণ হয়। রসগোল্লাগুলি সব ওদের দখলে চলে যাবে।’
‘তার মানে?’ বাবা সোজাসুজি শুধোলেন, —‘ওরা কি তোমার কাছে রসগোল্লা খেতে চেয়েছে?’
‘মনে হয় তাই।’ জয়নাল জবাব দিল, বলল— ‘আমি যদি কয়েকটা রসগোল্লা ওদের দিকে ছুঁড়ে দিই তাহলে হয়তো ওরা আমার সঙ্গ ত্যাগ করবে। কিন্তু আমি ব্যাটাদের একটি রসগোল্লাও দিচ্ছিনে। তা সে ওরা যা পারে করুক।’
কিন্তু ওই টলটলায়মান অবস্থায় জয়নালকে হাঁটতে দেখে বাবা নিজেই ওর কাঁধের হাঁড়িটা নামিয়ে তার মধ্যে হাত ঢুকিয়ে গোটা চার রসগোল্লা বের করে দুটো পিছনে আর দুটো-দুপাশে ছুঁড়ে দিলেন। ব্যাস! এরপরই জয়নাল ফের সোজা হয়ে হাঁটতে লাগল। ওর ওই টলটলায়মান অবস্থা আর রইল না। বাড়ি পৌঁছতেই ওই এক হাঁড়ি রসগোল্লা দেখে মা তো বেজায় খুশি, কিন্তু হাঁড়ির মুখটা এমন খোলা কেন? জিজ্ঞেস করতেই কোচডির মহাশ্মশান থেকে পথের ঘটনা সবিস্তারে বাবা শুনিয়ে দিলেন মাকে। আর তাই শুনেই মায়ের হাসিখুশি মুখের আনন্দভাব সব কোথায় মিলিয়ে গেল, মা বলল, —‘না-না। ওই রসগোল্লার হাঁড়িতে যখন ভূতের নজর পড়েছে, তখন ওটা আর আমি ঘরে তুলছিনে। বলা যায় না রাত্তিরে হয়তো তেনারা দল বেঁধে রসগোল্লার খোঁজে ওই হাঁড়ির ওপর চড়াও হতে পারে।’ মা আরও বলল, —‘তার চেয়ে বরং এক কাজ করো। জয়নাল আর তুমি দু’জনে মিলে এই রসগোল্লার হাঁড়িটা শ্মশানে রেখে দিয়ে এসো। ইচ্ছে হলে তেনারা এসে পাঁচালের শ্মশানেই ভূতভোজন করবেন।’
অত রাত্তিরে জয়নালকে সঙ্গে নিয়ে বাবা ওই রসগোল্লার হাঁড়িটা বাঁধের পাড়ে গাঁয়ের শ্মশানে রেখে দিয়ে এল। তারপর মুখহাত ধুয়ে খাওয়াদাওয়া সেরে দু’জনে দিব্যি ঘুমিয়ে পড়ল।
রহস্যটা জানা গেল পরদিন খুব ভোরে। দিনের আলো ভালো করে ফোটার আগেই ঘুম থেকে ওঠা বাবার চিরকালের অভ্যেস, তখনও পাখপাখালি রব শুরু করেনি। আলো আর আঁধারে মেশা ভোর। বাবার কী খেয়াল হল তার সেই তেল চুকচুকে লাঠিটা নিয়ে চলে গেলেন বাঁধের পাড়ে শ্মশানে, মিষ্টির হাঁড়িটার কী পরিণতি হল সেটা জানতে তার খুবই ইচ্ছে ছিল।
শ্মশানে পা দিয়েই বাবা তো হতবাক। মিষ্টির হাঁড়িটা যেমন ছিল তেমনি অক্ষত রয়েছে। শুধু টেনিস বল সাইজের রসগোল্লাগুলি সাফ। হাঁড়ির ভিতরে একটাও পড়ে নেই।
কিন্তু অতগুলি টেনিস বল সাইজের রসগোল্লা গেল কোথায়? তবে কি অমানিশার গভীর রাতে কোচডির মহাশ্মশান থেকে তেনারা এসে রসগোল্লার ভূতভোজন করেছেন?
অথবা আরও ভোরে গ্রামের কোনও মানুষ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বাঁধের পাড়ে এসে হাঁড়ির রসগোল্লাগুলিতে চক্ষুদান করে চম্পট দিয়েছে।
স্বীকার করছি এই রহস্যের সমাধান বাবা কিংবা জয়নাল কেউ করতে পারেনি। 
01st  September, 2019
বিদ্যাসাগরের জন্মের দ্বিশতবর্ষ 

এই মহান মানুষটি তাদের বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা। সেই বিদ্যাসাগরের জন্মের দুশো বছর উপলক্ষে তাঁকে নিয়ে লিখল মেট্রোপলিটন ইনস্টিটিউশন (মেন)-এর ছাত্ররা। 
বিশদ

22nd  September, 2019
বিদ্যাসাগরের ছেলেবেলা 

আমাদের এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য অনেকে অনেকভাবে স্বার্থত্যাগ করে এগিয়ে এসেছিলেন। এই কলমে জানতে পারবে সেরকমই মহান মানুষদের ছেলেবেলার কথা। এবার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। লিখেছেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়। 
বিশদ

22nd  September, 2019
শ্যুটিং ফ্লোর ছেড়ে পুজোর প্যান্ডেলে 

অ্যাকশন, কাট শব্দগুলো এখন শুনতে একঘেয়ে লাগছে ছোট্ট অভিনেতা-অভিনেত্রীদের। মন তাদের উড়ুউড়ু। আকাশ নীল, কাশের বনে দোলা লেগেছে। সব্বার প্ল্যানিং সারা। কে কী করবে জানাল হ য ব র ল’র বন্ধুদের। 
বিশদ

15th  September, 2019
শিউলি কুঁড়ির সকাল 
কার্তিক ঘোষ

দাপুটে কানা নদীর গা ঘেঁষে তখন বোসেদের একটাই বাড়ি। তবু সবাই বলত বোসপাড়া!
আসলে, যত রাজ্যের পড়াশোনা করা ছেলে-মেয়েরা তখন সব ওই বাড়িতেই বেশি।
কেউ কলকাতায় নামী বিজ্ঞানী, তো, কেউ ডাক্তার!
পাশের বাড়িটা বড্ড গরিব! 
বিশদ

15th  September, 2019
 ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির জন্মদিনে জে আই এস গোষ্ঠীর অনুষ্ঠান

ড.‌ মারিয়া মন্টেসরির ১৪৯তম জন্মদিনে জেআইএস গোষ্ঠীর প্রি-স্কুল ‘‌লিটল ব্রাইট স্টারস প্লে স্কুল’‌ পথ চলা শুরু করল। গত ৩১ আগস্ট সংস্থাটি এ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। প্রিস্কুলের পঠনপাঠনের পরিবর্তন নিয়ে একটি আলোচনাচক্রের আয়োজন করা হয়।   বিশদ

08th  September, 2019
 পৃথিবীতে বন্দি ভিনগ্রহী?

খোদ আমেরিকার বুকেই নাকি রয়েছে ভিনগ্রহীরা বন্দি হয়ে! এমনই দাবি বেশ কিছু মানুষের। কোথায় বন্দি হয়ে থাকতে পারে তারা? কেনই বা বন্দি করে রাখা হতে পারে তাদের? হ য ব র ল’র পাতায় রইল সেই নিয়ে খোঁজখবর।
বিশদ

08th  September, 2019
 লাইব্রেরি অব কংগ্রেসে কয়েক ঘণ্টা...

আমেরিকা থেকে ফিরে তোমাদের জন্য লিখেছেন মৃণালকান্তি দাস।
বিশদ

08th  September, 2019
ঘুঘুরাম
বাণীব্রত চক্রবর্তী

লোকটার চোখের দিকে তাকিয়ে কিট্টু ভয় পেয়ে গেল। নৌকোটা নদীর ঘাটের কাছে। ওখানে এক কোমর জল। তবে নৌকো ও ঘাটের মধ্যে পাটাতন পাতা আছে। সে সহজেই নৌকোয় উঠে যেতে পারে। নৌকোটা পাড়ের বটগাছের গুঁড়ির সঙ্গে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাঁধা। তবু নৌকো দুলছে। লোকটাও।
বিশদ

08th  September, 2019
গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুলের অনুষ্ঠান 

সাড়ম্বরে ৭৩ তম স্বাধীনতা দিবস পালন করল গভর্নমেন্ট স্পনসর্ড মাল্টিপারপাস স্কুল (বয়েজ), টাকী হাউজ। এদিন সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন প্রধান শিক্ষিকা স্বাগতা বসাক। 
বিশদ

01st  September, 2019
পৃথিবী থেকে হারিয়ে যাওয়া প্রাণী 

দাউ দাউ করে জ্বলছে পৃথিবীর ফুসফুস। ভয়ঙ্কর দাবানলের গ্রাসে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে আমাজন জঙ্গলের অনেকটা অংশ। গাছপালার পাশাপাশি আগুনে পুড়ে প্রাণ হারিয়েছে অসংখ্য জীবজন্তু। হয়তো তাদের মধ্যে কোনও কোনও প্রজাতি চিরদিনের জন্য মুছে গেল পৃথিবীর মানচিত্র থেকে।  
বিশদ

01st  September, 2019
স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন  

৭৩তম স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করল দিল্লি পাবলিক স্কুল (জোকা)। এদিন বিদ্যালয় সেজে উঠেছিল শিক্ষার্থীদের আঁকা টি-শার্ট, নিজের তৈরি পতাকা প্রভৃতি দিয়ে। স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষে প্রতিটি অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ছিল নজর কাড়ার মতো।  
বিশদ

25th  August, 2019
ন’বছরের জ্যাকের চাকরির আবেদনে অবাক নাসা 

আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন পরিচালনা, কক্ষপথে স্যাটেলাইট প্রেরণ, মহাকাশ থেকে আবহাওয়ার নজরদারি, সৌরজগতের বিভিন্ন গ্রহের তথ্য উদ্‌ঘাটনে বিভিন্ন মহাকাশ মিশন পরিচালনা, চাঁদ, মঙ্গল বা ইউরোপায় বসবাসের সম্ভাবনা সম্পর্কে গবেষণা প্রভৃতি নানা ধরনের কাজ করে নাসা। 
বিশদ

25th  August, 2019
রেনি ডে 

রেনি ডে মানেই একরাশ মজা। পড়ে পাওয়া একদিনের ছুটি, রাস্তার জমা জলে ইচ্ছেমতো হুটোপুটি আর বাড়িতে গরম গরম খিচুড়ি খেয়ে দুপুরবেলা গল্পের বই নিয়ে সোজা বিছানায়। সেই রেনি ডে নিয়ে এবার কলম আর রং-তুলি ধরেছে হিন্দু স্কুলের ছোটরা।  
বিশদ

25th  August, 2019
কাগাড়ু
স্বস্তিনাথ শাস্ত্রী

 কিন্তু নিত্যকে বিজয়মাল্যে ভূষিত করার বদলে স্যার চেয়ার থেকে উঠে তাড়াতাড়ি সরে যেতে গিয়ে চেয়ারের পায়ায় ঠোক্কর খেয়ে প্রায় পড়ে যাচ্ছিলেন। কোনওমতে টেবিলের কোনাটা ধরে সামলে নিলেন। তারপর প্রচণ্ড জোরে চিৎকার করে বললেন, গেট আউট! আই সে গেট আউট!! স্যারের চিৎকারে আমরা সবাই বেশ ভয় পেয়ে গেলাম। বিশদ

18th  August, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মশার আঁতুড়ঘর হিসেবে সল্টলেকে নয়া আতঙ্ক থানাগুলি। সম্প্রতি বিধাননগর পুরসভার পক্ষ থেকে সল্টলেক পূর্ব থানায় বিশেষ অভিযান চালানো হয়। তাতেই ধরা পড়েছে, থানার বিল্ডিং এবং ক্যাম্পাসের চারপাশে একাধিক জায়গায় জমা জল রয়েছে। ...

 বিশ্বজিৎ দাস, কলকাতা: এখন পাড়ায় পাড়ায়, মোড়ে মোড়ে রক্ত পরীক্ষার ল্যাবরেটরি। টিসি, ডিসি, ইএসআর, লিপিড প্রোফাইল থেকে শুরু করে কী না হচ্ছে! সই থাকছে এমডি প্যাথোলজি ডিগ্রিধারী চিকিৎসকের। সুতরাং সন্দেহেরও অবকাশ নেই। সত্যিই কি তাই? ...

 নিউ ইয়র্ক, ২৩ সেপ্টেম্বর (পিটিআই): রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভার ৭৪তম অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্ক পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী কয়েকদিন এখানে তাঁর ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প সহ একঝাঁক রাষ্ট্রনেতার সঙ্গে বৈঠক হবে প্রধানমন্ত্রীর। ...

সংবাদদাতা, কাঁথি: কোথাও থিম আলো, আবার কোথাও দুই সম্প্রদায়ের মানুষের মিলনমেলা। কোথাও সবুজ বাঁচানো ও জল সংরক্ষণের বার্তা, আবার কোথাও প্রতিমা নয়, নিজের মায়ের মধ্যেই দুর্গাকে দেখার আহ্বান। এগরা শহরের পুজোয় এবারও বিভিন্ন ক্লাব নানা থিমের ডালি নিয়ে হাজির। শহরে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৪৭: বাংলার প্রথম র‌্যাংলার ও সমাজ সংস্কারক আনন্দমোহন বসুর জন্ম
১৯৩২: চট্টগ্রাম আন্দোলনের নেত্রী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু
১৯৩৫: অভিনেতা প্রেম চোপড়ার জন্ম
১৯৪৩: অভিনেত্রী তনুজার জন্ম
১৯৫৭: গায়ক কুমার শানুর জন্ম 

23rd  September, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.১৪ টাকা ৭১.৮৪ টাকা
পাউন্ড ৮৭.০৪ টাকা ৯০.২৩ টাকা
ইউরো ৭৬.৭৭ টাকা ৭৯.৭৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,৩২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,৩৬০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৯০৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৬,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৭,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ আশ্বিন ১৪২৬, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, দশমী ২৮/৩ অপঃ ৪/৪২। পুনর্বসু ১২/৩৪ দিবা ১০/৩১। সূ উ ৫/২৯/১৭, অ ৫/২৮/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/১৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১১/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১/২৯ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৬/৫৯ গতে ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৮ মধ্যে, কালরাত্রি ৬/৫৯ গতে ৮/২৮ মধ্যে।
 ৬ আশ্বিন ১৪২৬, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, দশমী ১৫/৩৮/২২ দিবা ১১/৪৪/৩১। পুনর্বসু ৩/২৭/১৪ দিবা ৬/৫২/৪, সূ উ ৫/২৯/১০, অ ৫/৩০/৩০, অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ১১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪১ গতে ৮/৩০ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১১/৪৮ মধ্যে ও ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে ও ৪/৪৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে, বারবেলা ৬/৫৯/২০ গতে ৮/২৯/৩০ মধ্যে, কালবেলা ১/০/০ গতে ২/৩০/১০ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/০/২০ গতে ৮/৩০/১০ মধ্যে।
২৪ মহরম

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। বৃষ: শেয়ার বাজারে আজ কিছুটা বিনিয়োগ করতে পারেন। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯৩২: স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু১৯৪৮: হোন্ডা মোটরস কোম্পানির প্রতিষ্ঠা১৯৫০: ...বিশদ

07:03:20 PM

হাওড়ায় আত্মঘাতী পঞ্চম শ্রেণীর পড়ুয়া 
স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে শৌচাগারে আত্মঘাতী হল পঞ্চম শ্রেণীর এক ...বিশদ

08:54:53 PM

দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার পাচ্ছেন অমিতাভ বচ্চন 

07:26:05 PM

হরিপালের নন্দকুঠিতে পথ দুর্ঘটনায় মৃত ৩ 
মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিনজনের। আহত হয়েছেন আরও তিনজন। ...বিশদ

06:28:27 PM

চোটের জেরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট দল থেকে ছিটকে গেলেন জসপ্রিত বুমরাহ 
অনুশীলনের সময় চোট পেলেন ভারতের তারকা পেসার জসপ্রিত বুমরাহ। চিকিৎসকরা ...বিশদ

05:17:56 PM