শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ
তবে এধরনের কাজ তিনি কারও কাছে হাতেকলমে শেখেননি। শুধুমাত্র শখ থেকেই পেন্সিল খোদাই করে একের পর এক মূর্তি তৈরি করে চলেছেন সুমিত পাল। মাটি ও রং তুলিকে পুঁজি করে বিগত ১০ বছর ধরে সুমিতবাবু বিভিন্ন ধরনের মূর্তি বানিয়ে চলেছেন। ২৩ বছর বয়সি সুমিত পাল বিগত এক দশক ধরে শিল্পের নানা নিদর্শন বাংলার মানুষকে উপহার দিয়েছেন। শিল্পী শুনিয়েছেন, তাঁর শিল্প সৃষ্টির নানা অভিজ্ঞতার কথা। মূর্তি তৈরি বা ছবি আঁকা যেমন তাঁর নেশা, তেমনই এগুলি বিক্রয় করা তাঁর পেশা। পেন্সিল বা চকের মূর্তি বানানো ছাড়াও তিনি মাটির এক ইঞ্চি থেকে শুরু করে তিন ইঞ্চি পর্যন্ত ছোট বড় বিভিন্ন ধরনের মূর্তি তৈরি করেছেন। মূর্তি বানানোর পাশাপাশি নানা ধরনের আঁকার শখ রয়েছে সুমিতের। পেন্সিল খোদাই করে শুধু দুর্গা প্রতিমাই নয়, এর আগে তিনি পেন্সিল খোদাই করে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, শাহরুখ খানের মুখ, একতারা, চাবি প্রভৃতি তৈরি করেছেন। তবে এগুলি শখ থেকে বানিয়েছেন। এগুলি শুধুমাত্র সংরক্ষণের জন্য তিনি তৈরি করেছেন। তা বিক্রি করার জন্য নয়। এইসব জিনিস বানিয়ে মানুষকে অবাক করে দিয়েছেন সুমিতবাবু। তিনি বলেন, আগামী দিনে সুযোগ থাকলে আরও নতুন জিনিস তৈরি করার ইচ্ছা রয়েছে। আরও ভালো কিছু কাজ করার ইচ্ছা রয়েছে। তাঁর হাতে আঁকা ছবি নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় প্রদর্শনী হলেও ক্ষুদ্র শিল্পগুলি নিয়ে এখনও তিনি কোনও প্রদর্শনী করেননি। তবে আগামী দিনে সেগুলি নিয়ে একটা প্রদর্শনী করবার ইচ্ছা রয়েছে। প্রদর্শনী করে এলাকায় সাড়া ফেলতে চান। সুমিত বলেন, সংরক্ষণের অভাবে আমার হাতের তৈরি সামগ্রী নষ্ট হতে বসেছে। আমার সৃষ্টি সম্ভার রক্ষার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছি। সরকার এব্যাপারে ব্যবস্থা নিলে ভালো হয়।