শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ
ভারত ও চীনকে কাঠগড়ায় তুলেই প্যারিস জলবায়ু চুক্তি ছেড়ে বেরিয়ে এসেছিল ট্রাম্পের আমেরিকা। কিন্তু এদিন সেই ট্রাম্পই রাষ্ট্রসঙ্ঘের জলবায়ু সম্মেলনে হাজির হয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কী বলেন, তা মন দিয়ে শোনেন। হতাশ করেননি মোদিও। জলবায়ুর সঙ্কট দূর করতে ভারতের অঙ্গীকারের কথা বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়কদের সামনে তুলে ধরেন মোদি। স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মোদি বলেছিলেন ভারত ১৭৫ গিগাওয়াট পুনর্ব্যবহারযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে। আর এদিন সেই লক্ষ্যমাত্রাকে বহুগুণ বাড়িয়ে ৪৫০ গিগাওয়াট করার কথা জানালেন তিনি। এদিন মোদি জোরের সঙ্গেই বলেন, শুধু মুখে বড় বড় কথা বলার দিন এখন শেষ। এবার কাজ করে দেখানোর পালা। সেই কারণেই ভারত এখানে শুধু কথা বলতে আসেনি। এই সঙ্কট দূর করতে কী করা যেতে পারে, তার একটা বাস্তবসম্মত পরিকল্পনা নিয়ে হাজির হয়েছে। মহাত্মা গান্ধীর বিখ্যাত উক্তি উল্লেখ করে মোদি বলেন, আমাদের একটুখানি অভ্যাস উপদেশ দেওয়ার চেয়ে অনেক বড়। ভারত পরিবহণ ক্ষেত্রকে সবুজ করার কাজ করছে। জল সংরক্ষণ থেকে শুরু করে সরকারের নানাবিধ জলবায়ু রক্ষা সংক্রান্ত কর্মসূচির কথাও এদিন তুলে ধরেন মোদি। এর আগে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভার ৭৪তম অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্ক পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী কয়েকদিন এখানে তাঁর ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে।