Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

ট্রেক করে যমুনার উৎসে

ফাচু কান্দি পেরিয়ে তমসা থেকে যমুনার দিকে যাত্রা। কেমন সেই অভিজ্ঞতা? জানালেন সুমন চট্টোপাধ্যায়

দেরাদুন থেকে শাঁকরি। সেখানে একরাত কাটিয়ে পরদিন গাড়িতে চলেছি তালুকা। দূরত্ব নয় কিলোমিটার। এখান অবধিই গাড়ি চলাচল করে। তবে ডাটমির অবধি রাস্তার কাজ চলছে। অদূর ভবিষ্যতে সেখানে গাড়ি চলে যাবে। এখানে আমাদের জন্য চারটে ঘোড়া নিয়ে দুটো ঘোড়াওয়ালা অপেক্ষা করছে। ঘোড়ার পিঠে মালপত্র চাপিয়ে আমাদের ট্রেক শুরু হল বেলা সাড়ে এগারোটায়। আমাদের ছ’জনের দলে গাইড, একজন কুক, একজন হেল্পার।
দু’হাজার মিটার উচ্চতার তালুকা থেকে তমসা নদীর পাশ দিয়ে সোজা চিরাচরিত পথ চলে গিয়েছে সীমা হয়ে হর কি দুন-এর দিকে। এই সমগ্র উপত্যকাটিকে বলা হয় তমসা উপত্যকা বা টনস ভ্যালি। আমাদের ট্রেক রুট ডানদিকে ঊর্ধ্বমুখী পথে তালুকা গ্রামের মধ্য দিয়ে। উঠতে উঠতে দেখলাম নীচ দিয়ে বয়ে চলেছে তমসা নদী। দু’পাশে পাহাড়। অসাধারণ সুন্দর উপত্যকা। শস্যশ্যামলা তালুকা গ্রামে ফলে রয়েছে অজস্র লাল রামদানা। উঠে চললাম আপার তালুকার খেতের মধ্যে দিয়ে। এরপর গ্রাম শেষে শুরু হল পাইন, ফার, ওক গাছের ঘন জঙ্গল। নিবিড় অরণ্যের মধ্যে দিয়ে বিরক্তিকর টানা চড়াই পথ। সূর্যের আলো প্রায় ঢোকে না বললেই চলে। তাই পুরো পথটা ভেজা, স্যাঁতসেঁতে। পথের মাঝে কোথাও কোথাও গাছের বিশাল গুঁড়ি পড়ে আছে। সেসব টপকে টপকে চলা। গোরু, মোষ, খচ্চর চলে চলে অনেক জায়গাই কর্দমাক্ত। একঘেয়েমি পথে চলতে চলতে শেষবেলায় উঠে এলাম এক উন্মুক্ত বুগিয়ালে (ঘাসে মোড়া পাহাড়ি ঢালু প্রান্তর)। বিশাল প্রশস্ত বুগিয়াল। নাম পুসতারা। উচ্চতা ৩০৬৭ মিটার। দেখলাম শাঁকরি থেকে ফুলারা রিজ হয়ে এখানে এসে গোটা দশ বারোটা তাঁবু গেড়েছে অল্পবয়সি ছেলেমেয়ের এক বিরাট দল। কাল ওরা তালুকা নেমে যাবে।
আজও সকালে ঝকঝকে আকাশ। সোনারোদে ভেসে যাচ্ছে চরাচর। নাস্তা সেরে সাড়ে আটটায় স্যাক তুলে নিলাম পিঠে। বিস্তীর্ণ বুগিয়াল অঞ্চল, রডোডেনড্রনের জঙ্গলের মধ্য দিয়ে চলতে চলতে কিছুক্ষণের বিশ্রাম। আজকের ট্রেকিংয়ের পথও বেশ ছোট। দূর থেকে দেখতে পেলাম বেশ উঁচুতে একফালি বুগিয়াল অঞ্চল। রোদ পড়ে ঝকঝক করছে। চড়াইপথে চলতে চলতে একটা সময় রডোডেনড্রনের ঝাড়ি শেষ হল। উঠে এলাম বিস্তীর্ণ এক চারণক্ষেত্রে। সবুজ মখমলের মতো ঢেউ খেলানো বুগিয়াল। এটাই দেখছিলাম দূর থেকে। জায়গাটার নাম তালোটি। ভাবলাম এখানেই আমাদের ক্যাম্প হবে। কিন্তু ঘোড়াওয়ালারা আরও কিছুটা এগিয়ে উপরের দিকে। গাইডের কথায় উঠে চললাম আরও উপরের দিকে, একটা ছোট সমতল জায়গায়। এখানে একটা পাথর দিয়ে তৈরি শেফার্ড হাট আছে। মেষপালকদের অস্থায়ী আস্তানা। তারই পাশে আমাদের তাঁবু পড়েছে। উপর থেকে ৩৬০ ডিগ্রি উন্মুক্ত। অসাধারণ লাগছে জায়গাটা। এদিক ওদিক ঘুরে বেড়িয়ে দেখার জন্য আদর্শ। এখন বাজে বেলা বারোটা। উচ্চতা ৩৫৮০ মিটার।
গরম গরম খিচুড়ি পাঁপড়ভাজা দিয়ে লাঞ্চ সেরে বেশ কিছুক্ষণ বিশ্রাম। বিকেল বিকেল বেরলাম আশপাশের অঞ্চলটা ঘুরে দেখতে। সামনে অনেকটা উঁচুতে ফুলারা রিজ, একের পর এক সবুজ বুগিয়াল, অনামী পাহাড়ি ফুলের সমারোহ। অন্যদিকে সুউচ্চ পাহাড়ের বিস্তার। কোথা থেকে যেন সময় কেটে যায় ঘুরেফিরে। সন্ধে নামার মুখে ফিরে এলাম তাঁবুতে।
তালোটি আপার ক্যাম্প ছাড়লাম সকাল ৮.৪০-এ। প্রথমেই ঘাসের চাপড়া দিয়ে বুগিয়ালের দমফাটা চড়াই পথ। উপরে উঠে দম নিতেই সামনে আর একটি প্রশস্ত বুগিয়াল। প্রায় ৬০ ডিগ্রি থেকে ৭০ ডিগ্রি ঢাল। সোজাসুজি উঠে যাওয়া। উঠে এলাম উপরে। চারদিকে ধূসর, সবুজ, খয়েরি রঙের পাহাড়। তাতে বরফ নেই। নীচে নানা আকৃতির বুগিয়াল। এরপর পাহাড়ের গা পেঁচিয়ে করে শুরু হল একের পর এক পাহাড়ের ঢাল পেরনো। একটা সময় দূর থেকে একটা ক্যাম্পসাইট দেখা যায়। চিত্রিকুনাল ক্যাম্পসাইট। এখানেও মেষপালকদের পাথর বাঁধানো ঘর রয়েছে। তবে ফাঁকা। বিশাল এক পাথরের চাট্টানে (চাটাই) বসে সঙ্গে নিয়ে আসা প্যাকড লাঞ্চ দিয়ে আহার সারলাম। অনেক উঁচুতে রিজের ওপারে সারুতাল...। ধসা পাহাড়ের অঞ্চল। বেশ কষ্টকর চড়াই। উচ্চতা ৪১৪০ মিটার। তাল খুবই ছোট ও সরু। ক্যাম্পসাইটে জলের অভাব। তাই সারুতালে যাওয়ার ইচ্ছে ত্যাগ করে নেমে এলাম নীচের সুবিশাল ক্যাম্পসাইটে। এটাকে রাতেরি বা পাসের বেসক্যাম্পও বলা যেতে পারে। উচ্চতা ৩৯৮০ মিটার। দারুণ সুন্দর প্রশস্ত এক টেবিল টপ বুগিয়ালের উপর আমাদের ক্যাম্প করা হয়েছে। পাশেই উপর থেকে বয়ে আসছে সারু নালা। রাতেরিতে এই নালা বহুভাগে বিভক্ত। অনেকক্ষণ ধরেই আকাশে মেঘ জমছিল। কোহারায় ঢেকে যাচ্ছে চরাচর। একটু বাদেই মিহি বরফকুচি পড়া শুরু। ক্রমে তার গতি বাড়তে লাগল। পুরো বুগিয়াল মুহূর্তে সাদা হয়ে গেল সাবুদানার মতো তুষারে। এরপর শুরু হল বৃষ্টি। বেশ অনেকক্ষণ চলল। তারপর ধীরে ধীরে আকাশ পরিষ্কার হতে শুরু করল। আগামী কাল পূর্ণিমা। তাই আমরাও ভরপুর চাঁদের আলোয় কিছুক্ষণ  কাটালাম। কিন্তু ঠান্ডার প্রকোপে বেশিক্ষণ থাকা গেল না। তাড়াতাড়ি ডিনার সেরে স্লিপিং ব্যাগের ভিতরে নিজেকে সঁপে দিলাম।
আজ আমাদের ট্রেকের আসল দিন। আজ পাস ক্রসের দিন। গত রাত থেকেই একটা রোমাঞ্চ, আলাদা অনুভূতি। আজ আকাশ ঝকঝকে তকতকে। মিঠে রোদ এসে পড়ল তাঁবুতে। প্রচণ্ড ঠান্ডায় শরীরটা ওম ফিরে পেল। চটপট রেডি হয়ে নিলাম। পাসের দূরত্ব বেশি নয় বলেই বেরতে বেরতে পৌনে ন’টা। প্রথমেই একটা চড়াই ভেঙে উঠে এলাম উপরে। এখান থেকে ঘুরে দেখলাম আমাদের ফেলে আসা ক্যাম্পসাইট। উত্তরমুখী পথে একের পর এক পাথর পেরিয়ে চলা। ক্রমশ চোখের সামনে পরিষ্কার হচ্ছে পাসের অবস্থান। বাঁ দিকের পাহাড়গাত্রের রিজ দিয়ে সারুতাল থেকে পরিষ্কার পায়ে চলার পথ এসে মিলেছে পাসের সঙ্গে। পাসের দিকে লক্ষ রেখে এগিয়ে চলেছি। শেষমেশ চড়াই  ভেঙে উঠে এলাম ফাচু কান্দি পাসের উপর। উচ্চতা ৪২৫০ মিটার। ঘড়িতে সময় সকাল ৯.৪৫। পাসের উপর বরফের চিহ্নমাত্র নেই। ওপাশের দিকে দেখা যাচ্ছে কালানাগ, বন্দরপুঞ্চ, গঙ্গোত্রী-১ সহ বেশ কিছু তুষারশৃঙ্গ। দেখা যাচ্ছে যমুনা উপত্যকার বিস্তার। পাসের উপর পুজো দিয়ে বেশ কিছু ছবি তুলে নামতে শুরু করলাম। নামার পথটা ঝুরো মাটি ও পাথুরে হলেও বেশ চওড়া। সামনে যমুনা উপত্যকার দিকে ঢেউ খেলানো বিস্তীর্ণ বুগিয়াল। বেশ অনেকটা নেমে প্যাকড লাঞ্চ দিয়ে আহার সারলাম। এরপর রুক্ষতা কমে দেখা মিলল রডোডেনড্রন গাছের। ক্রমে তা ঘন হতে শুরু করল। তারপর ঝাউ, পাইন ইত্যাদি বড় বড় গাছের আধিক্য। নেমে এলাম মন্দিরা কা থাচ বুগিয়ালে। এটি বেশ বড় ও বিস্তীর্ণ। কাছেই রয়েছে ভৈসা তাল। বেশ কিছু গোরু মোষ চরে বেড়াচ্ছে। বুগিয়ালে  তাঁবু ফেলা হল।
পরদিন সকাল সাতটায়  নামা শুরু করলাম। বেশ কিছু বিপজ্জনক অঞ্চল পেরিয়ে পুসলা পৌঁছে গেলাম সাড়ে আটটায়। এখানে একসময় কুড়ি-পঁচিশ ঘর লোকের বসবাস ছিল। বর্তমানে জরাজীর্ণ হয়ে পড়ে রয়েছে ঘরগুলি। কোনও মানুষজন নেই। পুসলা পেরিয়ে প্রবেশ করলাম ঘন জঙ্গলের মধ্যে। ক্রমশ উতরাই আর উতরাই। লেকা চারণক্ষেত্র থেকে দেখা গেল দুরবিল গ্রাম। খেতের মধ্যে দিয়ে বেলা সাড়ে এগারোটা নাগাদ নেমে এলাম দুরবিল গ্রামে। দূর থেকে অনেক নীচে হনুমান চটি। গ্রাম ছাড়িয়ে আরও একঘণ্টা হেঁটে পৌঁছে গেলাম হনুমান চটি। এটি হনুমান গঙ্গা ও যমুনা নদীর সঙ্গমস্থল। এর সঙ্গেই শেষ হল ট্রেক। এখান থেকে গাড়িতে পাড়ি দেরাদুনের পথে।
প্রয়োজনীয় তথ্য: এই ট্রেকটি শাঁকরি থেকে কেদারকণ্ঠের পথে জুদা কা তালাও এবং সেখান থেকে ফুলারা রিজ হয়েও করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে দু’দিন সময় বেশি লাগবে। প্রয়োজনীয় অনুমতিপত্র শাঁকরি চেকপোস্ট থেকেই নিতে হবে।
আমাদের এই ট্রেকের পুরো প্যাকেজ মূল্য ছিল দেরাদুন থেকে দেরাদুন ১৬ হাজার টাকা।
08th  June, 2024
ফিটনেস নিয়ে ভুল ধারণা নয়

নিয়ম মেনেও কমছে না ওজন? কিছু ভুল করছেন না তো? সুস্থ থাকার টিপস দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশদ

ঘরে বসে রোজগার: সুগন্ধি

বাড়িতে তৈরি করলে হতে পারে উপার্জন। কীভাবে? রইল হদিশ।  বিশদ

কুমায়ুনের গুহামন্দির পাতাল ভুবনেশ্বর 
 

আশ্চর্য এক পাহাড়ি গুহা! অজ্ঞাতবাসকালে পাণ্ডবরা নাকি এখানে কাটিয়েছেন কিছু দিন। ভ্রমণকথায় সেই অনিন্দ্যসুন্দর অঞ্চলের বর্ণনা। বিশদ

 টুকরো  খবর

আগুনরঙা লালচে মাটি, পাহাড়ের ঘেরাটোপ, পলাশের দেশ, হ্রদ, ঝরনা, ছৌয়ের বাহার, সবুজের হাতছানি— মানভূমের পুরুলিয়া তথা রাঢ় বাংলার রূপ অতুলনীয়। সেই রূপ এবার ধরা দিল এক প্রদর্শনীতে। বিশদ

বৈঠকখানার আসবাব

কেমন আসবাবে সাজিয়ে তুলবেন আপনার লিভিং রুম? রইল স্বরলিপি ভট্টাচার্যের পরামর্শ বিশদ

08th  June, 2024
পাল্টে নিন জলের বোতল

তাম্র পাত্রে জল খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা সকলেই একমত। অতএব অন্য বোতল ছেড়ে বরং ঘরে আনুন স্টিল বা তামার বোতল। ‘মেটাল বটল’ এখন দারুণ ট্রেন্ডিং। বিশদ

08th  June, 2024
ব্যাগ গোছানোর সহজ নিয়ম

প্যাকিং যে কী বিষম বস্তু, বাঙালি তা হাতেকলমে স্বাদ পায় বেড়াতে যাওয়ার আগে প্যাকিং শুরু করলে। একসময় সাধারণ পোঁটলা-পুঁটলিতে বাঁধাছাঁদা করাকেই ‘প্যাকিং’ বলে জানত। একটু অবস্থাপন্ন পরিবার হলে চামড়ার স্যুটকেস ও বড় ট্রাঙ্ক ছিল তাদের ভরসা। কুলির মাথায় ও পিঠে বড় ছোট নানা আকারের ব্যাগ ও ট্রাঙ্ক চাপিয়েই বাঙালি বেড়াত নানা মুলুক। 
বিশদ

01st  June, 2024
ম্যাকলয়েডগঞ্জের গির্জায় একদিন

সেন্ট জনস ইন দ্য উইল্ডনেস গির্জায় ঘুরতে এসেছিলাম হিমাচলপ্রদেশের ম্যাকলয়েডগঞ্জ পৌঁছনোর দ্বিতীয় দিন সকালে। প্রথম দিন ডালহৌসির কয়েকটা দর্শনীয় জায়গা ঘুরে দেখতেই সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল। তাই পরের দিন সকালে প্রথমেই গিয়েছিলাম ধরমশালার বিখ্যাত ‘ডাল লেক’ দেখতে।
বিশদ

01st  June, 2024
লোহার কড়াই

একটা সময় ছিল যখন ঘরে ঘরে ননস্টিকের নানা বাসনপত্র কেনার ধুম পড়েছিল। বিশ্বব্যাপী মানুষ ধরে নিয়েছিলেন ননস্টিক মানেই তাতে তেল কম লাগে। রান্না করতেও সুবিধা হয়। কিন্তু যত দিন এগিয়েছে, বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে ননস্টিক বাসনের ক্ষতিকর দিকগুলো।
বিশদ

01st  June, 2024
 টুকরো খবর

কিচেনের কাজে আরও দক্ষতা আনতে বোরোসিল নিয়ে এল সিলভারলাইন মিক্সার গ্রাইন্ডার। মশলা গুঁড়ো করতে ও নানা জিনিস ব্লেন্ডিংয়ের কাজে এই মিক্সার যথেষ্ট দক্ষ এবং আধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত।
বিশদ

01st  June, 2024
সেরামিকের জিনিসে আঁকিবুকি

গ্লাস পেন্টিং-এর মতো এখন ঝোঁক বাড়ছে সেরামিক পেন্টিং-এ। কীভাবে করবেন? লিখছেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

25th  May, 2024
প্রাচীন ইতিহাসকে সঙ্গী করে গ্রিসের ডেলফি

গ্রিস বেড়ানোর অন্যতম আকর্ষণ ডেলফির রুইনস বা ভগ্নাংশ দর্শন। বর্ণনায় বিদিশা বাগচী।    বিশদ

25th  May, 2024
 টুকরো  খবর

বিনোদনের দুনিয়া দাপানো ডিজনি এবং মার্ভেলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল বাজার কলকাতা। ফ্যান্টাসির সঙ্গে ফ্যাশনকে মিশিয়ে সংস্থাটি ক্রেতাদের দিতে চায় কেনাকাটার অনবদ্য অভিজ্ঞতা। বাজার কলকাতা স্টোরগুলিতে নতুন এই কালেকশন শুরু হচ্ছে মাত্র ১৯৯ টাকা থেকে। বিশদ

25th  May, 2024
জঙ্গলমহলের ডুয়ার্স

সপ্তাহান্তের ভ্রমণের জন্য দুয়ারসিনির জঙ্গল আদর্শ। বর্ণনায় অমর নন্দী। বিশদ

18th  May, 2024
একনজরে
জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করতে ইতালির আপুলিয়ায় পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তৃতীয়বার কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার পর এটাই মোদির প্রথম বিদেশ সফর। এবিষয়ে বিবৃতি দিয়ে বিদেশ ...

রাজ্যে মোট কতগুলি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে তার তথ্য তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট। ভোট মেটার পর আদর্শ আচরণ বিধি উঠে গেলেও রাজ্যে রয়ে গিয়েছে ...

ঘোলা জল ঘিরে রাজনীতি বালুরঘাটে। অভিযোগ, গত সাতদিন ধরে পুরসভা বাড়ি বাড়ি যে পানীয় জল সরবরাহ করছে তা ঘোলা। ট্যাপ থেকে বেরচ্ছে লাল জল। ...

ভুয়ো চালান ব্যবহার করে নদী থেকে যেন বালি না ওঠে। ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরের আধিকারিকদের ডেকে জেলা পরিষদের সভাধিপতি শ্যামাপ্রসন্ন লোহার এভাবেই সতর্ক করেছেন। বৃহস্পতিবার বন ও ভূমি দপ্তরের স্থায়ী সমিতির বৈঠক ছিল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব বায়ু দিবস
১৭৫২: আমেরিকান বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন ঘুড়ির সাহায্যে বিদ্যুতের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন
১৭৫৯: ঔরঙ্গজেব আনুষ্ঠানিকভাবে আগ্রার সিংহাসনে আরোহণ করেন
১৮৪৮: বিখ্যাত ও ঐতিহাসিক বার্লিন শহরকে জার্মানির রাজধানী হিসাবে ঘোষণা করেন
১৮৫৪: কলকাতায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির উদ্যোগে প্রেসিডেন্সি কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৫৫: ব্রিটেনে সংবাদপত্রের উপর থেকে কর তুলে দেওয়া হয়
১৮৯৬: জাপানে সুনামিতে ২২ হাজার মানুষের মৃত্যু
১৮৯৯: ভারতীয় ভাস্কর,চিত্রশিল্পী এবং ললিত কলা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি দেবীপ্রসাদ রায়চৌধুরীর জন্ম
১৯০৮: কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জ চালু হয়
১৯৫০: শিল্পপতি লক্ষ্মী মিত্তালের জন্ম
১৯৫৩: চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের জন্ম
১৯৬০: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়
১৯৬৯: জার্মানির গোলকিপার অলিভার কানের জন্ম
১৯৭৭: দীর্ঘ ৪০ বছর পর স্পেনে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়
১৯৮৬: ভারতে বিপ্লবী সমাজতন্ত্রী দলের (R.S.P.) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য তারাপদ লাহিড়ীর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭২ টাকা ৮৪.৪৬ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৮৬ টাকা ১০৮.৩৪ টাকা
ইউরো ৮৮.২০ টাকা ৯১.৩৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৮,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪। নবমী ৫৪/৩ রাত্রি ২/৩৩। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র ৮/১৫ দিবা ৮/১৪। সূর্যোদয় ৪/৫৫/৩৮, সূর্যাস্ত ৬/১৮/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৮ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/১ গতে ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১১/১৫ গতে ১/২৪ মধ্যে পুনঃ ২/৪৮ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৯/২৩ গতে ১২/৩ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৬ মধ্যে পুনঃ ১/১৭ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৬ গতে উদয়াবধি।   
৩২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ১৫ জুন, ২০২৪। নবমী রাত্রি ১/১২। উত্তরফাল্গুনী নক্ষত্র দিবা ৭/৫২। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২০। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪২ গতে ৬/২০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৫ গতে ৭/৪৭ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ১/২৮ মধ্যে ও ২/৫৩ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৪ মধ্যে ও ৯/২৯ গতে ১২/৮ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৬ মধ্যে ও ১/১৮ গতে ২/৫৯ মধ্যে ও ৪/৪০ গতে ৬/২০ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪০ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৫৫ মধ্যে। 
৮ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
এখন কেমন আছেন সন্ধ্যা রায়
হাসপাতালে ভর্তি হলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়। বুক ধড়পড় ও ...বিশদ

07:14:26 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: ক্রোয়েশিয়াকে ৩-০ গোলে হারাল স্পেন

11:32:54 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: স্পেন ৩ : ক্রোয়েশিয়া ০ (হাফটাইম)

10:25:41 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: স্পেন ২ : ক্রোয়েশিয়া ০ (৩৩ মিনিট)

10:09:28 PM

ইউরো কাপ ২০২৪: স্পেন ১ : ক্রোয়েশিয়া ০ (৩০ মিনিট)

10:07:05 PM

টি-২০ বিশ্বকাপ: মাঠ ভিজে থাকার কারণে ভারত বনাম কানাডার ম্যাচ বাতিল

09:13:01 PM