Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

শ্রীরামকৃষ্ণ

শ্রীরামকৃষ্ণের নামে যে সঙ্ঘ গড়ে উঠেছে, তার প্রতিষ্ঠাতা তিনি নিজেই। দীর্ঘ দ্বাদশবর্ষব্যাপী অক্লান্ত সাধনায় ভারতবর্ষের আধ্যাত্মিক শক্তিকে তিনি জাগ্রত করেন। শ্রীরামকৃষ্ণের মানবকল্যাণসাধনের যন্ত্ররূপেই এই সঙ্ঘের আবির্ভাব। এর সূচনা কাশীপুরের বাগানবাড়িতে। শ্রীরামকৃষ্ণের শেষ অসুখকে কেন্দ্র করে ধীরে ধীরে তাঁর ত্যাগী শিষ্যমণ্ডলীর মধ্যে একত্ববোধ দানা বেঁধে ওঠে। তার ওপর শ্রীরামকৃষ্ণের অপার স্নেহময় আকর্ষণ এই একত্ববোধকে আরও দৃঢ় করে পরস্পরের মধ্যে এমন এক ভ্রাতৃত্ববোধের সূচনা করে, বিশ্বের যে কোনও সঙ্ঘের ইতিহাসে যা দুর্লভ। একত্রিত এই ত্যাগী শিষ্যদের পরিচালনার ভার তিনি অর্পণ করেন নেতা নরেন্দ্রনাথের ওপর। শ্রীগুরু-প্রদত্ত এই গুরু দায়ভার স্বামীজী নতমস্তকে গ্রহণ করেন। কাশীর প্রমদাদাস মিত্রকে লেখা স্বামীজীর চিঠিতে তা সুস্পষ্টঃ “তাঁহার (শ্রীরামকৃষ্ণের) আদেশ এই যে, তাঁহার ত্যাগী সেবকমণ্ডলী যেন একত্রিত থাকে এবং তজ্জন্য আমি ভারপ্রাপ্ত।” শ্রীরামকৃষ্ণের এই ঐকান্তিক ইচ্ছা সাকার রূপ ধারণ করে ১৮৯৭ সালের ১ মে, ‘বহুজনহিতায় বহুজনসুখায়’ রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের সূচনার মাধ্যমে।
ভগিনী নিবেদিতা ‘স্বামীজীকে যেরূপ দেখিয়াছি’ গ্রন্থে একটি অতি মূল্যবান কথা বলেছেন: “স্বামী বিবেকানন্দ ব্যতীত রামকৃষ্ণ সঙ্ঘ যেরূপ নিরর্থক হইত, সেইরূপই তাঁহার রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের ভ্রাতৃগণ তাঁহার অনুগামী না হইলে বিবেকানন্দের জীবন ও কর্ম অসার্থক হইয়া যাইত।” স্বামীজী তাঁর দিকপাল গুরুভাইদের শক্তিমত্তায় নিঃসন্দিহান ছিলেন বলে মন্তব্য করেন: বড়ো গাছের ছায়ার শিশু চারাগাছ বাড়তে পারে না। একটু তলিয়ে দেখলে বোঝা যায় এক্ষেত্রে চারাগাছগুলি বর্ধিত হয়েছিল ভালোভাবেই, কিন্তু জগৎ তখনও সেদিকে তাকানোর অবকাশ পায়নি। ১৯০২ সালের ৪ জুলাই স্বামীজীর অকাল মহাপ্রয়াণের পর তাই সন্দেহ ওঠে রামকৃষ্ণ মঠের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে। তা আরও প্রবল আকার ধারণ করে, যখন পক্ষকালের মধ্যেই ভগিনী নিবেদিতা রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের সঙ্গে লিখিতভাবে সম্পর্ক ছিন্ন করেন। কালের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে বিস্ময় জাগে, যে সঙ্ঘ সূচনালগ্নেই জনমানসে তার স্থায়িত্বের ঠিকানা প্রায় হারাতে বসেছিল, সেই সঙ্ঘেরই কী বিপুল বিস্তার পরবর্তী একশো বছরে! দ্রুত না হলেও ধীরে ধীরে সঙ্ঘের এই ক্রমবিস্তারের পিছনে যেমন রয়েছে স্বামীজী ও তাঁর গুরুভাইদের অবদান, তেমনই উল্লেখযোগ্য এর প্রথমপর্বে স্বামী ব্রহ্মানন্দের অবিসংবাদিত নেতৃত্ব। ঈশ্বরকোটিরূপে চিহ্নিত স্বামী ব্রহ্মানন্দ ছিলেন জগন্মাতা কর্তৃক নির্দিষ্ট শ্রীরামকৃষ্ণের ত্যাগী মানসপুত্র, তাঁর প্রভূত অধ্যাত্মসম্পদের উত্তরাধিকারী। শ্রীরামকৃষ্ণসান্নিধ্যে তিনি যখন এসেছিলেন তখন ত্যাগী সন্তানদের অনেকেই এসে পৌঁছাননি। 
বেদান্তপ্রাণা সম্পাদিত ‘সঙ্ঘে শ্রীরামকৃষ্ণপার্ষদদের অবদান’ থেকে
02nd  June, 2024
শ্রীকৃষ্ণ

শ্রীভগবান ভক্তবাঞ্ছাকল্পতরু। যে তাঁকে যে ভাবে উপাসনা করে, যে রূপে পেতে চায়, তিনি তাকে সেইভাবেই তুষ্ট করেন—“যে যথা মাং প্রপদ্যন্তে তাংস্তথৈব ভজাম্যহম্।” শ্রীরামকৃষ্ণলীলায় তাই দেখি ভক্ত আপন আপন ভাব অনুসারে তাঁর মাঝে কৃষ্ণ, কালী, খৃষ্ট বা শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য রূপের দর্শন পেয়ে ধন্য হয়েছেন।
বিশদ

দুঃখ ও সুখ

কেউ যখন একই সঙ্গে দুঃখ ও সুখের আতিশয্যের ফলে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে এবং বুঝতে পারে না তার কি করা উচিত, সেই বিভ্রান্ত অবস্থাকে বলা হয় প্রলয়। এই প্রলয়ের অবস্থায় ভক্ত কখনও কখনও মাটিতে পড়ে যান এবং প্রেমের সমস্ত লক্ষণ তাঁর মধ্যে প্রকাশিত হয়। বিশদ

22nd  September, 2024
রাম ও নারায়ণ

একটা গল্প আছে। একবার হনুমানকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, “আচ্ছা হনুমান, তুমি তো বড় ভক্ত। তুমি জান যে নারায়ণ ও রামের মধ্যে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই, তবু তুমি সর্বদাই রামের নাম নাও, কদাপি ভুলেও নারায়ণের নাম নাও না। বিশদ

21st  September, 2024
আলোর দেবতা! কোথায় তুমি!

শ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেব তখন বরানগরের আশ্রমে। আমি নৈহাটি থেকে ঠাকুরের কাছে যাতায়াত করতাম। খুব ভোরে রওনা হতাম। আশ্রমের গেটের কাছে এসে শুনতে পেতাম আশ্রম-প্রাঙ্গণে আশ্রমের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কিশোর ছাত্রদের সমবেত কণ্ঠে প্রার্থনা-মন্ত্রোচ্চারণ—‘অসতো মা সদ্গময় তমসো মা জ্যোতির্গময় বিশদ

20th  September, 2024
শ্রীরামকৃষ্ণ-সন্ন্যাসী ও গৃহীর আদর্শ

প্রতাপের ভাই-এর কথা উঠল। তিনি ঠাকুরের কাছে থাকতে চাইলে ঠাকুর তাঁকে তিরস্কার ক’রে স্ত্রীপুত্রের দায়িত্ব পালন করতে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। এ রকম প্রতাপ হাজরাকেও ঠাকুর ভর্ৎসনা করেছিলেন মা ও স্ত্রীপুত্রের প্রতি কর্তব্যের অবহেলার জন্য। বিশদ

19th  September, 2024
সাম্রাজ্য

বীণার সৌন্দর্যে বা উহা বাজাইবার নৈপুণ্যে শ্রোতাদের আনন্দ উৎপাদনমাত্র হইতে পারে। ঐ সকল দ্বারা সাম্রাজ্য লাভ হয় না। বহু পুণ্যকর্ম এবং বীরত্বাদি অনেক সদ্‌গুণ থাকিলে তবে সাম্রাজ্যলাভ সম্ভব হয়। ব্রহ্মানুভূতিও এইরূপ বহু সাধনার ফলে মেলে। তাহা হাসিয়া খেলিয়া পাওয়া যায় না।
বিশদ

18th  September, 2024
বন্ধন

শিষ্য বলিলেন—প্রভো, আমি এই প্রশ্ন করিতেছি। দয়া করিয়া শুনুন। আপনার মুখ হইতে এই প্রশ্নের উত্তর পাইয়া আমি কৃতার্থ হইব। বন্ধন বলিয়া যাহাকে বলা হয়, সেই বন্ধনের স্বরূপ কি? সেই বন্ধন কোথা হইতে আসিল? ইহা থাকে কি প্রকারে? ইহা হইতে মুক্তিরই বা কি উপায়? অনাত্মাই বা কি বস্তু?
বিশদ

16th  September, 2024
প্রাণের শিক্ষা

সকল প্রকার শিক্ষার মধ্যে প্রাণ-সত্তার শিক্ষাই বোধ হয় সর্ব্বাপেক্ষা গুরত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য। অথচ এ জিনিসটিকে খুব কমই গ্রহণ ও অনুসরণ করা হয় একটা সুস্পষ্ট জ্ঞান ও পদ্ধতি ধরে। তার কতকগুলি কারণ আছে: প্রথমত, বিষয়টি সম্বন্ধে আমাদের ধারণা অত্যন্ত ব্যামিশ্র। বিশদ

15th  September, 2024
মহাপ্রভুর মহাজাতি গঠন

মহাপ্রভুর অনবদ্যরূপ, অনুপম গুণ, সুচিশুদ্ধ চরিত্র ও অনির্বচনীয় মাধুর্যে সে যুগের প্রত্যেকটি মানুষ আকৃষ্ট হইয়াছিল। তাঁহার স্পর্শে ক্রূর শ্বাপদও হিংসা ভুলিয়াছিল। দুর্বৃত্ত, পাষণ্ড, দস্যু ও লম্পট বহু ব্যক্তি তাঁহার সংস্পর্শে ধর্মাত্মা হইল। বিশদ

14th  September, 2024
মঠ

জনসাধারণের ঐহিক ও পারত্রিক কল্যাণ কামনায় পূর্ব্বাপর মঠ মন্দির সকল প্রতিষ্ঠিত হইত। ঐ সকল মঠই পূর্ব্বে আমাদের দেশের ধর্ম্ম কর্ম্ম ও শিক্ষা দীক্ষার প্রধান কেন্দ্র স্থল ছিল এবং প্রয়োজনানুরূপ সাধারণের [–সেবায়] মঠের সিংহদ্বার সর্ব্বদাই উন্মুক্ত থাকিত। বিশদ

13th  September, 2024
অন্তর্মুখী ও বহির্মুখী

প্রাণের গতি অন্তর্মুখী ও বহির্মুখী বা বিষয়মুখী, দুই-ই হইতে পারে। তাঁহার দিকে গতি হইলে সাধন-সংক্রান্ত যাবতীয় ব্যাপার বিনা চেষ্টায়ই সিদ্ধ হয়—বিনা চেষ্টায় প্রাণের সংযম আয়ত্ত হয়, বিনা চেষ্টায় হৃদয়গ্রন্থি ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য গ্রন্থি খুলিয়া যায়, বিনা চেষ্টায় সুন্দর সর্বাঙ্গ সম্পন্ন ভাবে আসন সিদ্ধি ঘটে এবং মেরুদণ্ড সরল রাখিয়া কার্য করিতে কোন প্রকার বেগ পাইতে হয় না। বিশদ

12th  September, 2024
সত্য

মানুষের প্রকাশ সত্যে। এই সত্য যে কী তা উপনিষদে বলা হয়েছে: আত্মবৎ সর্বভূতেষু য পশ্যতি স পশ্যতি। যিনি সকল জীবকে আপনার মতো করে তিনিই সত্যকে জানেন। আপনার মধ্যে সত্যকে যিনি এমনি করে জেনেছেন তাঁর মধ্যে মনুষ্যত্ব প্রকাশিত হয়েছে, তিনি আপন মানব-মহিমায় দেদীপ্যমান। বিশদ

11th  September, 2024
ভক্ত

ভক্ত চায় ভগবদ্দর্শন, যোগী চায় আত্মদর্শন, জ্ঞানী চায় ব্রহ্মদর্শন আর প্রকৃত শিষ্য চায় গুরুদর্শন। গুরুর কৃপা, গুরুর আশীর্ব্বাদ ও গুরুর শুভদৃষ্টি লাভই গুরুদর্শন। গুরুর নির্দ্দেশ মত চলা, গুরুর আদেশ উপদেশ প্রতিপালন ও তাঁহার নির্ণীত নির্দ্ধারিত পথে চলার দ্বারাই গুরুকৃপা লাভ হইয়া থাকে। বিশদ

10th  September, 2024
সমুদ্রযাত্রা

২০ জুন বিকেল পাঁচটায় জাহাজ প্রিন্সেপ ঘাট ছাড়ল। সেখান থেকে ডায়মন্ড হারবার কতই বাদূর! ওইটুকু পার হয়ে সমুদ্র পৌঁছতে লেগেছিল প্রায় দুদিন—২২ তারিখ দুপুর।
বিশদ

09th  September, 2024
আত্মকর্ম্মের

আত্মকর্ম্মের দ্বারা আত্মিক স্থিতির উৎকর্ষ-সাধন ঘটিয়া থাকে। তীব্রতা অনুসারে কর্ম্মকে তিন ভাগে বিভক্ত করা যাইতে পারে। আত্মকর্ম্ম ততক্ষণ পর্য্যন্ত সম্পন্ন হইতে পারে না যতক্ষণ পর্য্যন্ত দেহে চৈতন্য শক্তির উন্মেষ না হয়। প্রতি মনুষ্যদেহে এই শক্তি কুলকুণ্ডলিনী নামে নিহিত রহিয়াছে। বিশদ

08th  September, 2024
মোহ

মা, একই বহু হয়েছেন, তোমার স্বামী ও সন্তানের মধ্যে যিনি আছেন, তিনিই আছেন সবার মধ্যে—রক্তের মোহে আলাদা বোধ হয়। এই মোহ দুঃখের কারণ। সকলের মধ্যে তিনি আছেন—এই সত্য স্মরণ রেখে সকলকে মনে মনে ভক্তি করবে, পূজা করবে। বিশদ

05th  September, 2024
একনজরে
কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের আদলে তৈরি হচ্ছে আলিপুরদুয়ার জেলা সদরের শামুকতলা রোডের সুভাষপল্লি কালচারাল ক্লাবের পুজো মণ্ডপ। এবার ৭৪ বছরে পড়ল শহরের এই পুজো। ...

ইপিএলে নিশ্চিত পরাজয় এড়াল ম্যাঞ্চেস্টার সিটি। রবিবার নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর সংযোজিত সময়ের সপ্তম মিনিট পর্যন্ত ২-১ এগিয়ে ছিল আর্সেনাল। ...

বর্ধমান থেকে ৬৫কিলোমিটার দূরে রয়েছে কালিকাপুর রাজবাড়ি। গুসকরা থেকে জঙ্গলে ঘেরা পথ দিয়ে সহজেই আসা যায় এই রাজবাড়িতে। সেই রাজা নেই। ...

অভিযানের আগাম খবর পৌঁছে যাচ্ছে চোলাই কারবারিদের কাছে। ‘সর্ষের মধ্যে হন্যে হয়ে ভূত খুঁজতে’ নেমেছে বাঁকুড়া সদর থানা। আগাম খবর পেয়ে চোলাইয়ের কারবারিরা সতর্ক হয়ে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক ইশারা ভাষা বা সাংকেতিক ভাষা দিবস
১৮৪৬: সোলার সিস্টেমের অষ্টম গ্রহ নেপচুন আবিষ্কার 
১৮৪৭: বাংলার প্রথম র‌্যাংলার ও সমাজ সংস্কারক আনন্দমোহন বসুর জন্ম
১৯৩২: চট্টগ্রাম আন্দোলনের নেত্রী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু
১৯৩৫: অভিনেতা প্রেম চোপড়ার জন্ম
১৯৪৩: অভিনেত্রী তনুজার জন্ম
১৯৫৬: বিশিষ্ট ইতালীয় ফুটবলার পাওলো রোসির জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৮ টাকা ৮৪.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৫৩ টাকা ১১৩.১১ টাকা
ইউরো ৯১.৭৫ টাকা ৯৪.৯৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
21st  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

৭ আশ্বিন, ১৪৩১, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। ষষ্ঠী ২০/৫৫ দিবা ১/৫১। রোহিণী নক্ষত্র ৪১/৩৮ রাত্রি ১০/৮। সূর্যোদয় ৫/২৯/১২, সূর্যাস্ত ৫/২৮/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ৮/৪১ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ১১/৫ মধ্যে পুনঃ ২/১৭ গতে ৩/৫ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৯ গতে ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/২৮ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৫৮ গতে ১১/২৮ মধ্যে।   
৬ আশ্বিন, ১৪৩১, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। ষষ্ঠী রাত্রি ৭/২৭। রোহিণী নক্ষত্র শেষরাত্রি ৪/২৩। সূর্যোদয় ৫/২৯, সূর্যাস্ত ৫/৩১। অমৃতযোগ দিবা ৭/৯ মধ্যে ও ৮/৪১ গতে ১০/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩৭ গতে ১০/৫৭ মধ্যে ও ২/১৭ গতে ৩/৭ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫৯ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ২/৩১ গতে ৪/১ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/০ গতে ১১/৩০ মধ্যে। 
১৯ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পুনেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত ২

03:18:00 PM

৩৭৭ পয়েন্ট উঠল সেনসেক্স

03:11:00 PM

বারাকপুর পুলিস কমিশনারেটে এসেছেন রাজ্য পুলিসের ডিজি রাজীব কুমার

02:51:00 PM

আজ বাঁকুড়ার বড়জোড়ায় যাবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

02:50:00 PM

ঝাড়খণ্ডে বৃষ্টি হলেই নিজেকে বাঁচাতে জল ছেড়ে দেয়: মুখ্যমন্ত্রী

02:39:00 PM

ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা শস্যবিমার টাকা পাবেন: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

02:38:00 PM