প্রেম-প্রণয়ে কিছু নতুনত্ব থাকবে যা বিশেষভাবে মনকে নাড়া দেবে। কোনও কিছু অতিরিক্ত আশা না করাই ... বিশদ
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সীমিত ওভারের সিরিজ খেলে আবুধাবিতে পৌঁছে কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন কামিন্স। কয়েক দিনের মধ্যে তিনি অনুশীলনে নামবেন। কামিন্স বলেছেন, ‘ব্রেন্ডন ম্যাকালাম কোচ হিসেবে কেকেআরে ফেরায় আমি খুশি। কারণ, ওকে বল করতে হবে না। ব্রেন্ডনের মতো বিধ্বংসী মেজাজের ব্যাটসম্যান খুব কম দেখেছি। ওর বিরুদ্ধে বল করাটা সত্যিই ভয়ের ব্যাপার ছিল। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়েই প্রথম ডেলিভারিকে বাউন্ডারির বাইরে পাঠিয়ে দিতে পারত। কোচ হিসেবে ম্যাকালামকে পেয়ে আমি খুশি। ওর আক্রমণাত্মক মেজাজ ব্যক্তিগতভাবে আমার খুবই পছন্দ।’
গতবার পেসাররা ভুগিয়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্সকে। কমলেশ নাগারকোটি, শিবম মাভি, প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা কিংবা সন্দীপ ওয়ারিয়রের বয়স কম। অনভিজ্ঞ। কামিন্স তাই কেকেআরের তরুণ পেসারদের মনোবল বাড়ানোর কাজ শুরু করে দিয়েছেন। চোটের কারণে নাগারকোটি দীর্ঘদিন ছিলেন মাঠের বাইরে। এবারের আইপিএল তাঁর সামনে নিঃসন্দেহ কঠিন চ্যালেঞ্জ। কামিন্স বলেছেন, ‘১৮ বছরের একটা ছেলে চোটের কারণে অনেক দিন মাঠের বাইরে। এতে ওর মনোবল ধাক্কা খেতে পারে। তবে নাগারকোটিকে বলেছি, একটা কিংবা দুটো মরশুম চোটের কারণে তুমি খেলতে না পারলেও ভেঙে পড়ার কারণ নেই। সুস্থ হয়ে সেরাটা মেলে ধরতে পারলে ৩৬-৩৭ বছর পর্যন্ত পারফর্ম করতে পারবে।’