উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। উচ্চতর বিদ্যার ক্ষেত্রে শুভ ফল পাবে। কর্মপ্রার্থীদের ... বিশদ
সহায়ক মূল্যে ধান কেনার জন্য ডিস্ট্রিক্ট লেভেল মনিটরিং কমিটি(ডিএলএমসি) ওই সাতটি রাইস মিল কর্তৃপক্ষের চাল জমা করার সময়সীমা বাড়িয়ে আগামী ৩০নভেম্বর পর্যন্ত করে দিয়েছে। ওই সময়ের মধ্যে চাল জমা করতে না পারলে সেক্ষেত্রে মিল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে এফআইআর করতে পারে খাদ্যদপ্তর। এর আগে পূর্ব বর্ধমান সহ একাধিক জেলায় চাল ফেরত দিতে ব্যর্থ রাইস মিলারের বিরুদ্ধে এফআইআর করার নজির আছে।
২০১৮-’১৯ খরিফ মরশুমে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় মোট সাড়ে তিন লক্ষ মেট্রিকটন ধান কেনার টার্গেট বেঁধে দিয়েছিল রাজ্য। যদিও জেলা থেকে দু’লক্ষ ৪১হাজার মেট্রিকটন ধান কেনা হয়েছে। মোট ২৮টি রাইস মিলারের সঙ্গে চুক্তি করেছিল দপ্তর। সহায়ক মূল্যে কেনা ধান ওই সব মিলে যাওয়ার পর খাদ্যদপ্তরকে চাল ফেরত দেওয়ার কথা। কিন্তু, ২৮টির মধ্যে সাতটি মিল ৩১অক্টোবরের মধ্যে চাল জমা করতে পারেনি। ব্লকস্তরে ফুড ইন্সপেক্টররা লাগাতার তাদের চাল জমা করতে চাপ দিচ্ছেন। কিন্তু, তাতেও কাজ হচ্ছে না। এবছর জেলায় আড়াই লক্ষ মেট্রিকটন ধান কেনার টার্গেট নিয়ে এগচ্ছে খাদ্যদপ্তর। নভেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহ নাগাদ সিপিসি(সেন্ট্রালাইজড প্রোকিওরমেন্ট সেন্টার) খুলে ধান কেনা শুরু হবে। মাত্র ১৫টি রাইস মিলের মাধ্যমে আড়াই লক্ষ মেট্রিকটন ধানের মিলিং কীভাবে হবে, তা নিয়ে আতান্তরে জেলা খাদ্যদপ্তর।
জেলা খাদ্য নিয়ামক সৈকত চক্রবর্তী বলেন, সাতটি রাইসমিল ৩১অক্টোবরের মধ্যে চাল জমা করতে পারেনি। প্রায় ছ’হাজার মেট্রিকটন চাল পাওনা আছে। ওদের জন্য সময়সীমা বাড়িয়ে ৩০নভেম্বর করা হয়েছে। এর মধ্যে দিতে না পারলে ডিএলএমসি-র সভায় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।