কারও কাছ থেকে কোনও দামি উপহার লাভ হতে পারে। অকারণ বিবাদ বিতর্ক এড়িয়ে চলুন। স্বাস্থ্য ... বিশদ
সোমেন পাল, গঙ্গারামপুর: গঙ্গারামপুর পুর উৎসবের প্রভাতফেরিতে ঢল নামল জনতার। শহরজুড়ে যেন মিলন উত্সবের ছবি। প্রতিষ্ঠার ৩১ বছর পর প্রথম গঙ্গারামপুর শহরে পুর উৎসবের সূচনা হতেই বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস শহরবাসীর মধ্যে।
শনিবার সকালে গঙ্গারামপুর শহরের নিউমার্কেট মাঠ থেকে পুর উৎসবের প্রভাতফেরি শহর পরিক্রমা করে। অংশগ্রহণ করে শহরের স্কুল, কলেজ শহরের ক্লাব, এনসিসি টিম। প্রভাতফেরিতে রাজ্য সরকারের উন্নয়নমূলক প্রকল্পের প্রচার করতে খুদেরা মডেল সেজে রূপশ্রী প্রকল্প, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের বিষয় সচেতন করে ট্যাবলোর মাধ্যমে। বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে উত্সবের উদ্বোধন করেন রাজ্যের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র। গঙ্গারামপুর পুরসভা প্রথম স্মরণিকা প্রকাশ করে উৎসবের মঞ্চ থেকে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুর উৎসবের সাফল্য কামনা করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শহরবাসীকে।
পুরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র বলেন, শহরের বুকে প্রথম পুর উৎসবকে কেন্দ্র করে শহরবাসীর উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রভাতফেরি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পর্বে উপস্থিত থেকে উৎসবের সাফল্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সকলে। মুখ্যমন্ত্রী শহরবাসীকে শুভকামনা জানিয়েছেন। সেজন্য পুরবাসী হিসেবে আমরা গর্বিত। শহরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞকে এগিয়ে নিয়ে যাব।
গৌড়বঙ্গের একঝাঁক জনপ্রতিনিধি, পুরসভার চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন এদিনের অনুষ্ঠানে। গঙ্গারামপুর ফুটবল মাঠে প্রায় ১৫টি স্টল করা হয়। তার মধ্যে শহরের স্বনির্ভর দলের মহিলারা তাঁদের হাতের কাজ ও খাবারের দোকান ছিল। স্টলে আর্ট গ্যালারি, পুষ্প প্রদর্শনী ও শহরকে কীভাবে তৃণমূল পরিচালিত পুরসভা সাজিয়ে তুলেছে, সেই তথ্যও তুলে ধরা হয়। ভবিষ্যত্ পরিকল্পনা সম্পর্কেও জানানো হয়েছে তাতে। এদিন শহরের প্রবীণ নাগরিক ও পুরসভার কর্মীদের পুরস্কৃত করা হয় মঞ্চ থেকে। পাঁচদিন ধরে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে পুর উৎসব পরিচালনা হয়েছিল। সেখানে জয়ী প্রতিযোগীদের পুরস্কার তুলে দেয় কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় ও বহিরাগত শিল্পীদের দিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান চলবে দু’দিন ধরে। শহরের উন্নয়ন ও নাগরিকদের সমাজকে নিয়ে হবে বিষয় ভিত্তিক আলোচনা।
রাজ্যের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্রের কথায়, আমার ৫৫ বছরের রাজনৈতিক জীবনে কোনও সরকারি অনুষ্ঠানে সাধারণ মানুষের এমন উপস্থিতি দেখিনি। পুর উৎসবকে কেন্দ্র করে অভূতপূর্ব ছবি দেখলাম। পুরসভার এই উৎসবে জন্মলগ্ন থেকে পুরসভার সব কর্মী ও জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সবাই যোগ দেওয়ায় উত্সব সফল। নিজস্ব চিত্র
শনিবার সকালে গঙ্গারামপুর শহরের নিউমার্কেট মাঠ থেকে পুর উৎসবের প্রভাতফেরি শহর পরিক্রমা করে। অংশগ্রহণ করে শহরের স্কুল, কলেজ শহরের ক্লাব, এনসিসি টিম। প্রভাতফেরিতে রাজ্য সরকারের উন্নয়নমূলক প্রকল্পের প্রচার করতে খুদেরা মডেল সেজে রূপশ্রী প্রকল্প, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের বিষয় সচেতন করে ট্যাবলোর মাধ্যমে। বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে উত্সবের উদ্বোধন করেন রাজ্যের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র। গঙ্গারামপুর পুরসভা প্রথম স্মরণিকা প্রকাশ করে উৎসবের মঞ্চ থেকে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুর উৎসবের সাফল্য কামনা করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শহরবাসীকে।
পুরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র বলেন, শহরের বুকে প্রথম পুর উৎসবকে কেন্দ্র করে শহরবাসীর উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রভাতফেরি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পর্বে উপস্থিত থেকে উৎসবের সাফল্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সকলে। মুখ্যমন্ত্রী শহরবাসীকে শুভকামনা জানিয়েছেন। সেজন্য পুরবাসী হিসেবে আমরা গর্বিত। শহরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞকে এগিয়ে নিয়ে যাব।
গৌড়বঙ্গের একঝাঁক জনপ্রতিনিধি, পুরসভার চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন এদিনের অনুষ্ঠানে। গঙ্গারামপুর ফুটবল মাঠে প্রায় ১৫টি স্টল করা হয়। তার মধ্যে শহরের স্বনির্ভর দলের মহিলারা তাঁদের হাতের কাজ ও খাবারের দোকান ছিল। স্টলে আর্ট গ্যালারি, পুষ্প প্রদর্শনী ও শহরকে কীভাবে তৃণমূল পরিচালিত পুরসভা সাজিয়ে তুলেছে, সেই তথ্যও তুলে ধরা হয়। ভবিষ্যত্ পরিকল্পনা সম্পর্কেও জানানো হয়েছে তাতে। এদিন শহরের প্রবীণ নাগরিক ও পুরসভার কর্মীদের পুরস্কৃত করা হয় মঞ্চ থেকে। পাঁচদিন ধরে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে পুর উৎসব পরিচালনা হয়েছিল। সেখানে জয়ী প্রতিযোগীদের পুরস্কার তুলে দেয় কর্তৃপক্ষ। স্থানীয় ও বহিরাগত শিল্পীদের দিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান চলবে দু’দিন ধরে। শহরের উন্নয়ন ও নাগরিকদের সমাজকে নিয়ে হবে বিষয় ভিত্তিক আলোচনা।
রাজ্যের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্রের কথায়, আমার ৫৫ বছরের রাজনৈতিক জীবনে কোনও সরকারি অনুষ্ঠানে সাধারণ মানুষের এমন উপস্থিতি দেখিনি। পুর উৎসবকে কেন্দ্র করে অভূতপূর্ব ছবি দেখলাম। পুরসভার এই উৎসবে জন্মলগ্ন থেকে পুরসভার সব কর্মী ও জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সবাই যোগ দেওয়ায় উত্সব সফল। নিজস্ব চিত্র
