মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ
এই স্কুলে প্রাক প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ভর্তি শুরু হয়েছে। ডিসেম্বর মাসজুড়ে চলছে ভর্তি প্রক্রিয়া। এখন মাঠে রবিশস্য চাষের কাজে ব্যস্ত গ্রামের মানুষ। সন্তানদের সঠিক সময়ে স্কুলে ভর্তি করতে পারেন না। গ্রামীণ এলাকায় এই সমস্যা বেশি। নতুন শিক্ষাবর্ষ শুরু হওয়ার পর অভিভাবকরা সন্তানদের স্কুলে ভর্তি করতে নিয়ে আসেন। অনেক সময় তৈরি হয় জটিলতা। সময়ে সন্তানদের স্কুলে ভর্তি করতে শিক্ষকদের গ্রামে গ্রামে যাওয়ার পরামর্শ দেন ডিপিএসসি’র চেয়ারম্যান সন্তোষ হাঁসদা। তাঁর নির্দেশ, সরকারি স্কুলের প্রতি মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে শিক্ষকদের গ্রামে গ্রামে গিয়ে অভিভাবকদের বোঝাতে হবে। তাঁদের সন্তানদের সরকারি স্কুলে নিয়ে আসতে হবে। সেই মতো পইনালা মহাগ্রাম প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যাচ্ছেন। সেখানেই ছাত্র ভর্তি করাচ্ছেন। এবং শিশুদের স্কুলে পাঠানোর পরামর্শ দিচ্ছেন।
কুশমণ্ডি কালিকামোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে পইনালা মহাগ্রাম প্রাথমিক বিদ্যালয়। পইনালা, মহাগ্রাম, হঠাৎপাড়া, দালানবাড়ি গ্রামের পড়ুয়ারা এই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে। ১৯৩৪ সালে স্থাপিত স্কুলটি ২০১২ সালে রাজ্য থেকে নির্মল বিদ্যালয় শিশু মিত্র পুরস্কার পায়। ২০১৪ সালে যামিনী রায় পুরস্কার পেয়েছে। জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলির মধ্যে অন্যতম স্কুল এটি। স্কুলের প্রধান শিক্ষক সাজেদার রহমান বলেন, আমার স্কুলে মোট ১২০ জন পড়ুয়া আছে। আমার স্কুল লাগোয়া এলাকার একটি ছাত্রও যাতে করে বেসরকারি স্কুলে ভর্তি না হয় সেদিকটি বিশেষভাবে খেয়াল রাখছি। সেজন্য আমরা গ্রামে গ্রামে যাচ্ছি। - নিজস্ব চিত্র