মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ
বাগমারি বাজার থেকে ভিতরের রাস্তা দিয়ে এগলেই নবারুণ সঙ্ঘের মাঠ। তার ঠিক উল্টো দিকেই মানিকতলা মেইন রোডের উপর ৩৯ পল্লির বাগমারি পল্লিবাসীবৃন্দের সরস্বতী পুজো। সেখানে জ্বলজ্বল করছে পুজোর পোস্টার। গোটা রাস্তাই এখানে উঁচু-নিচু, খন্দে ভরা। কোথাও কোথাও আবার মাটির ঢিবি। সেই রাস্তা ঠিক করার দাবি জানিয়ে সটান মেয়রকে ফোন করেন স্থানীয় বাসিন্দা ভাস্কর বসাক। অভিযোগ শুনে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন মেয়র। জানা যায়, যেদিন অভিযোগকারী রাস্তা মেরামতের দাবি তুলেছেন, সেদিনই কাটা হয়েছে ওই রাস্তা। ভূগর্ভস্থ পানীয় জলের লাইন ঠিক করা হয়েছে। আধিকারিকদের কাছে এ কথা শুনে ফিরহাদ হাকিম কৌতুক করে বলেন, এত তাড়াতাড়ি তো কাজ কোথাও হয় না! সকালে জলের লাইনের জন্য রাস্তা কাটা হয়েছে, আর দুপুরেই আপনি রাস্তা সারাই করতে বলছেন। যদিও, তিনি আশ্বাস দেন, সরস্বতী পুজার আগেই জায়গাটি মেরামত করে দেওয়া হবে। এ প্রসঙ্গে ভাস্কর বসাক বলেন, ‘কয়েকদিন আগেই এখানে জলের লাইনের কাজ হয়েছে। স্থানীয় বরো অফিসে কথা বলেছিলাম। ওরা জানিয়েছিল, রাস্তার কাজ সরস্বতী পুজোর পর হবে। কিন্তু এবার আমাদের রজতজয়ন্তী বর্ষের পুজো। রাস্তা খারাপ থাকলে প্যান্ডেল করব কী করে! তাই উপায় না দেখে বাধ্য হয়ে সরাসরি ‘টক টু মেয়র’-এ ফোন করেছি। তারপরেই পুরসভার এক আধিকারিক এসে জায়গাটি মাপজোক করে গিয়েছেন। আশা করছি, দ্রুত কাজ হয়ে যাবে।’ পাশাপাশি সেখানে রাস্তার ধারে কার্ভ চ্যানেলগুলি নীল-সাদা রং করার জন্যও মেয়রের কাছে অনুরোধ জানান ওই বাসিন্দা।