গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
ঝর্ণারা দুই ভাই ও দুই বোন। দাদা বিক্রম ভুটভুটি চালিয়ে রোজগার করেন। বাবা দিনমজুর। সামান্য আয়ে ঝর্ণার দিদি পায়েল বর্তমানে বিএড পড়ছেন। ছোট ভাই সুরজিৎ দশম শ্রেণির পড়ুয়া। তাঁদের টিনের চালের বাড়ি। অভাব নিত্যসঙ্গী। কিন্তু এই অভাবকে ডিঙিয়ে ইংরেজিতে অনার্স নিয়ে পড়ে শিক্ষকতা করার ইচ্ছে ঝর্ণার। তাঁর এই রেজাল্টে খুশি শিক্ষক-শিক্ষিকারাও। স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুশান্তকুমার দে বলেন, ঝর্ণাই এবার উচ্চ মাধ্যমিকে স্কুলের মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে। খুবই দরিদ্র পরিবারের মেয়ে ও। বাবা দিনমজুর। মেয়ের জন্য সেভাবে প্রাইভেট টিউটর রাখতে পারেননি। আমরা চাই, নিজের স্বপ্নপূরণ করে পরিবারের পাশে দাঁড়াক ঝর্ণা। বাবা কৃষ্ণ বর্মন বৃহস্পতিবার দুপুরে নিজের বাড়িতে বসে বলেন, মেয়েকে আর পড়ানোর সামর্থ্য নেই। সেকথা মেয়েকে জানিয়েছি। কিন্তু মেয়ে আরও পড়তে চায়। কী করে মেয়ের পড়ার খরচ জোগাড় করব, সেই চিন্তাতেই এখন অস্থির হয়ে পড়েছি। নিজস্ব চিত্র