গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
সংবাদদাতা, হরিশ্চন্দ্রপুর: মালদহ উত্তর লোকসভা কেন্দ্রের মালতীপুর বিধানসভায় গত ২০২১ সালের নির্বাচনে ঘাসফুল ফোটে। এই কেন্দ্রটি কংগ্রেসের হাত থেকে ছিনিয়ে নিয়েছিল রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল। গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনেও এই এলাকায় দাপট দেখিয়েছে তৃণমূল। এবারের লোকসভা নির্বাচনেও সেই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে দাবি তৃণমূলের। এই বিধানসভা এলাকায় শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস এবারের নির্বাচনে কংগ্রেস ও বিজেপিকে পিছনে ফেলে এক নম্বরে থাকবে বলে দাবি তৃণমূল নেতৃত্বের। এই এলাকায় কংগ্রেস প্রার্থীর থেকে অন্তত দশ হাজার এবং বিজেপি প্রার্থীর থেকে প্রায় চল্লিশ হাজার ভোটের ব্যবধানে এগিয়ে থাকবেন তৃণমূল প্রার্থী। নির্বাচনের পর দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে এমনটাই দাবি তৃণমূল নেতৃত্বের।
মালতীপুর বিধানসভা কেন্দ্র তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সির গড়। তিনি ২০২১ সালে মালতীপুরে ৯১ হাজার ৯৪৯ ভোটে জয়ী হয়ে পরে তৃণমূলের জেলা সভাপতি হন। সেবার তৃণমূল পায় ১ লক্ষ ২৬ হাজার ১৫৭ ভোট, বিজেপি ৩৪ হাজার ২০৮ ভোট এবং কংগ্রেস ১৯ হাজার ৮২৭ ভোট পায়। গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনেও তৃণমূল এগিয়ে ছিল। মঙ্গলবার নির্বাচনের পর দলীয় স্তরে এই কেন্দ্র নিয়ে আলোচনা করে তৃণমূল নেতৃত্ব।
বুথস্তরে কেমন ভোট হয়েছে তা নিয়ে দলের কর্মী-সমর্থকদের কাছ থেকে জেলা নেতৃত্ব রিপোর্ট নিয়েছে। বুথে বুথে দলের পক্ষে কতটা ভোট পড়েছে, তার হিসেব কষছে দলীয় নেতৃত্ব।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি বলেন, ভোট মিটতেই দলীয়স্তরে পর্যালোচনা করা হচ্ছে, কোথায় কেমন ভোট হয়েছে। দলের কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে আত্মবিশ্বাসী আব্দুর রহিমের বক্তব্য, মালতীপুর বিধানসভা এলাকায় তৃণমূল এক নম্বরে থাকবে। বিগত বিধানসভা ও পঞ্চায়েতের মতো লোকসভা নির্বাচনেও তৃণমূলের লিড থাকবে। এই কেন্দ্রে কংগ্রেসের থেকে অন্তত ১০ হাজারের বেশি এবং বিজেপির থেকে প্রায় চল্লিশ হাজার ভোটের ব্যবধানে তৃণমূল এগিয়ে থাকবে।
জেলা সভাপতির ব্যাখ্যা, এলাকার মানুষ রাজ্য সরকারের উন্নয়নে প্রতি আস্থা রেখে তৃণমূল প্রার্থীকে সবার থেকে এগিয়ে রেখেছেন।
যদিও মালতীপুরের প্রাক্তন বিধায়ক কংগ্রেসের আলবেরুনী জুলকারনাইনের দাবি, মালতীপুরে বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী এক নম্বরে থাকবেন। বিজেপির এক নেতার দাবি, গত বিধানসভায় ৯১ হাজার ভোটের লিড তৃণমূল ধরে রাখতে পারছে না। জেলা সভাপতি নিজেই তা স্বীকার করেছেন। তাই তৃণমূলের কথায় গুরুত্ব দিতে নারাজ গেরুয়া শিবির। তাদের বক্তব্য, ৪ জুনের পর বিষয়টি জলের মতো পরিষ্কার হবে।
মালতীপুর বিধানসভা কেন্দ্র তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সির গড়। তিনি ২০২১ সালে মালতীপুরে ৯১ হাজার ৯৪৯ ভোটে জয়ী হয়ে পরে তৃণমূলের জেলা সভাপতি হন। সেবার তৃণমূল পায় ১ লক্ষ ২৬ হাজার ১৫৭ ভোট, বিজেপি ৩৪ হাজার ২০৮ ভোট এবং কংগ্রেস ১৯ হাজার ৮২৭ ভোট পায়। গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনেও তৃণমূল এগিয়ে ছিল। মঙ্গলবার নির্বাচনের পর দলীয় স্তরে এই কেন্দ্র নিয়ে আলোচনা করে তৃণমূল নেতৃত্ব।
বুথস্তরে কেমন ভোট হয়েছে তা নিয়ে দলের কর্মী-সমর্থকদের কাছ থেকে জেলা নেতৃত্ব রিপোর্ট নিয়েছে। বুথে বুথে দলের পক্ষে কতটা ভোট পড়েছে, তার হিসেব কষছে দলীয় নেতৃত্ব।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি বলেন, ভোট মিটতেই দলীয়স্তরে পর্যালোচনা করা হচ্ছে, কোথায় কেমন ভোট হয়েছে। দলের কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে আত্মবিশ্বাসী আব্দুর রহিমের বক্তব্য, মালতীপুর বিধানসভা এলাকায় তৃণমূল এক নম্বরে থাকবে। বিগত বিধানসভা ও পঞ্চায়েতের মতো লোকসভা নির্বাচনেও তৃণমূলের লিড থাকবে। এই কেন্দ্রে কংগ্রেসের থেকে অন্তত ১০ হাজারের বেশি এবং বিজেপির থেকে প্রায় চল্লিশ হাজার ভোটের ব্যবধানে তৃণমূল এগিয়ে থাকবে।
জেলা সভাপতির ব্যাখ্যা, এলাকার মানুষ রাজ্য সরকারের উন্নয়নে প্রতি আস্থা রেখে তৃণমূল প্রার্থীকে সবার থেকে এগিয়ে রেখেছেন।
যদিও মালতীপুরের প্রাক্তন বিধায়ক কংগ্রেসের আলবেরুনী জুলকারনাইনের দাবি, মালতীপুরে বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থী এক নম্বরে থাকবেন। বিজেপির এক নেতার দাবি, গত বিধানসভায় ৯১ হাজার ভোটের লিড তৃণমূল ধরে রাখতে পারছে না। জেলা সভাপতি নিজেই তা স্বীকার করেছেন। তাই তৃণমূলের কথায় গুরুত্ব দিতে নারাজ গেরুয়া শিবির। তাদের বক্তব্য, ৪ জুনের পর বিষয়টি জলের মতো পরিষ্কার হবে।
