পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
ভারতের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনু্ষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সাধারণতন্ত্র দিবসের বক্তৃতার সারসংক্ষেপ পাঠ করেন হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। এদিনের অনুষ্ঠানে ‘ভারত কো জানিয়ে’ ক্যুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৩০ জনকে শংসাপত্র প্রদান করেন হাইকমিশনার। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন শ্রদ্ধা মিশ্র, পার্বতী নায়ার ও কত্থক শিল্পী রিচা শ্রীবাস্তব। এদিন ইন্ডিয়া হাউসের বাইরে খালিস্তানিদের জড়ো হতে দেখা গিয়েছিল। জবাবে প্রবাসী ভারতীয়রা তেরঙা পতাকা ওড়ানোর পাশাপাশি ‘ভারত মাতা কি জয়’, ‘বন্দে মাতরম’ ধ্বনি তোলেন।
মঙ্গলবারও লন্ডনের গিল্ড হলে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী ও তাঁর স্ত্রী সঙ্গীতা দোরাইস্বামী। সেখানে প্রায় ৯০০ জন উপস্থিত ছিলেন। এদিন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাউস অফ কমনসের স্পিকার স্যার লিন্ডসে হোয়েল, হেল্থ সেক্রেটারি ওয়েস স্টিটিং, ট্রেজারির চিফ সেক্রেটারি ডারেন জনস, অভিবাসন ও নাগরিকত্ব দপ্তরের শীর্ষ আধিকারিক সীমা মালহোত্রা, শ্যাডো ফরেন সেক্রেটারি প্রীতি প্যাটেল, সাংসদ গগন মহিন্দ্রা, সোজান জোসেফ, বব ব্ল্যাকম্যান, ব্যারি গার্ডিনার, লর্ড ডলার পোপাট, লর্ড স্বরাজ পল, লর্ড রামি রেঞ্জার, লর্ড কুলবীর রেঞ্জার, প্রাক্তন সাংসদ বীরেন্দ্র শর্মা ও অন্য্যন্যরা। এদিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে ভারতের গণতন্ত্র, বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ও ব্রিটেন-ভারতের সুসম্পর্কের বিষয়টি তুলে ধরেন ভারতীয় হাইকমিশনার। পরে জি ২০ সম্মেলেনে দিল্লি সফরের অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নেন স্যার হোয়েল। ব্রিটেনের ব্যবসা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি সহ একাধিক ক্ষেত্রে ভারতীয়দের অবদানের কথা তুলে ধরেন হেল্থ সেক্রেটারি স্ট্রিটিং।