পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
লোকসভা, বিধানসভা বা পুরভোট। এখানে সাধারণ বাঙালির মানসিকতা বিশেষ পাল্টায় না। তাই রাস্তাঘাটে বিশেষ রাজনৈতিক পোস্টার-ব্যানার চোখে পড়বে না। বাড়ির দেওয়ালে কোনও পোস্টার সাঁটিয়ে গেলেও তা খুলে দেবেন বাসিন্দারা। ‘উৎসব’ না হলেও রাজনীতি সম্পর্কে দিব্যি সচেতন প্রবাসী বাঙালি। আর মূলত সেই সচেতনতারই সুফল তুলতে মরিয়া সবক’টি রাজনৈতিক দল। ‘যখন ডাকি, তখন পাই’য়ের নীতিতে দিল্লির বাঙালি অধ্যুষিত গ্রেটার কৈলাস, সিআর পার্কের মতো অভিজাত এলাকায় তাই অনেকটাই এগিয়ে থেকে শুরু করছে আম আদমি পার্টি (আপ)।
সিআর পার্ক এলাকা গ্রেটার কৈলাস বিধানসভা কেন্দ্রের আওতায়। আপের বিধায়ক-মন্ত্রী গ্রেটার কৈলাস কেন্দ্রের তিনবারের বিধায়ক। এবার একই কেন্দ্র থেকে একটানা চারবার জয়ের রেকর্ড গড়তে তিনি মরিয়া। বিজেপি গ্রেটার কৈলাস কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করেছে শিখা রাইকে। এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, গত লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী বাঁশুরি স্বরাজের হয়ে তাঁর কিছুটা দেখা মিলেছিল। তারপর থেকে তিনি সেভাবে আর দৃষ্টিগোচরই হননি। বিজেপির শিখা রাই বা কংগ্রেসের গর্বিত সিংভি— প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই অভিযোগ একটিই। তাঁরা কেউই ‘দৃশ্যমান’ নন। যদিও সব দলের কাছেই বাঙালি অধ্যুষিত এলাকার বাসিন্দাদের বড় অংশের প্রশ্ন একটিই। একজন বাঙালি প্রার্থীও কেন মেলে না? রাজনৈতিক দলগুলির অবশ্য সাফাই, বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা হলেও তাদের মাথায় রাখতে হয় অবাঙালি ভোটারদের কথাও। তাছাড়া যোগ্য বাঙালি প্রার্থীও মেলে না।